প্রয়োজনে পরমাণু হামলা চালাবো! ভারতকে নতুন করে হুমকি দেওয়ার চেষ্টা পাক রাষ্ট্রদূতের
ফুটবলের বল গড়িয়েছিল প্রোমোটারের ফ্ল্যাটে, কিশোরদের বাঁশপেটা! গ্রেফতার প্রোমোটার
হাসি মুখে সমস্ত দায় নেব! চার দশক পর ১৯৮৪-র শিখ দাঙ্গার দায় স্বীকার রাহুল গান্ধীর
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে দ্রুত কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে! বায়ু সেনার প্রধানের সঙ্গে রুদ্ধদ্বার বৈঠক প্রধানমন্ত্রীর
বৈসরণ উপত্যকায় ১৫ দিন আগেই খোলা হয়েছিল দোকান! হামলার দিন কেন বন্ধ ছিল ... কারণ জানলে শিউরে উঠবেন
BREAKING : মানুষকে উস্কাচ্ছেন ওয়াইসি ! ওয়াক্ফ ইস্যুতে ওয়াইসিকে কটাক্ষ করলেন জগদম্বিকা পাল
সাতসকালে হাতির হানা, মৃত্যু এক
কেদারনাথের পর খুলে গেল বদ্রীনাথ মন্দির, পুষ্পবৃষ্টি আর জয়ধ্বনিতে মুখরিত ধাম
BREAKING : পহেলগাঁও হামলা নিয়ে সরকারকে ফের দ্রুত পদক্ষেপের আহ্বান জানালেন ওয়াইসি !

অবৈধভাবে গাছ কাটার অভিযোগ প্রধানের বিরুদ্ধে, শোরগোল কেশপুরে

২০২৪ সালের মার্চ মাসে বনদপ্তর গাছ কাটার অনুমতি দিলেও সেই সময় গাছ কাটতে পারেনি।

author-image
Atreyee Chowdhury Sanyal
New Update
WhatsApp Image 2025-03-21 at 09.37.08

File Picture

নিজস্ব সংবাদদাতা: গড়বেতার কড়সার ছায়া এবার কেশপুরে! অভিযোগের তীর গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। প্রধানের বিরুদ্ধে একাধিক দপ্তরে অভিযোগ জমা পড়েছে। রাস্তার পাশে থাকা রায়ত জায়গায় গাছ কাটার অভিযোগ গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধানের বিরুদ্ধে। ওই জায়গার মালিক দাবি করে কয়েকজন বাসিন্দা গাছ কাটতে অনুমতি না দেওয়ার লিখিত আবেদন জানিয়েছেন বনদপ্তর, বিডিও এবং ভূমি দপ্তরে। তারপরও গাছ কাটা শুরু হলে বিক্ষোভ শুরু হয় স্থানীয়দের। ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশপুর ব্লকের সরিষাখোলা গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার। 

ওই গ্রাম পঞ্চায়েতের সিন্নিবাড় মৌজায় ২৫০টি আকাশমনি, ট্যাবাগেড়িয়া মৌজায় ১৩০টি আকাশমনি এবং ৫৬০টি ইউক্যালিপটাস গাছ রয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য কুড়ি লক্ষ টাকার বেশি। রাস্তার পাশে থাকা ওই গাছগুলি কাটতে টেন্ডার ডেকেছিল সরিষাখোলা গ্রাম পঞ্চায়েত। যদিও ওই টেন্ডার নিয়েও অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ, অনলাইনে টেন্ডার না করে অফলাইনে টেন্ডার প্রক্রিয়া করা হয়েছিল‌। 

khisma forest

তারপর ফোরুরমোড় থেকে কাঞ্চনতলা এবং ট্যাবাগেড়া থেকে গোটগেড়া পর্যন্ত রাস্তার দু'পাশে প্রায় এক হাজার গাছ কাটার জন্য বনদপ্তরে অনুমতি চেয়েছিল পঞ্চায়েত প্রধান। জানা গিয়েছে, ২০২৪ সালের মার্চ মাসে বনদপ্তর সেই গাছ কাটার অনুমতি দিলেও অভিযোগকারীরা বাধা দিলে সেই সময় গাছ কাটতে পারেনি। আবার ২০২৫ সালের মার্চ মাসে সেই অনুমতি পত্রের বৈধতা বৃদ্ধির আবেদন জানান বনদপ্তরে। বনদপ্তর সেই অনুমতি দেয়। গাছ কাটা শুরু হলে ফের বাধা দেন অভিযোগকারীরা। আর তখনই বিক্ষোভ শুরু হয় এলাকায়। স্থানীয়দের অভিযোগ, অবৈধভাবে গাছ কাটছেন প্রধান। আর তাঁকে মদত দিচ্ছে বনদপ্তর।