কেরালায় ভিঝিনজাম বন্দরের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী! এই বন্দর উৎসর্গ হল কার নামে
শরীর থেকে বের করা হয়েছে মস্তিষ্ক, উধাও চোখের মনি! সংবাদিকের নির্মম পরিণতিতে হতবাক বিশ্ব
শহর জুড়ে চলবে ই-বাস! দূষণের মাত্রা কমাতে নয়া উদ্যোগ সরকারের
নেপালি ছাত্রীর মৃত্যুতে নতুন করে উত্তেজনা! নেপালের কাছে খারাপ হচ্ছে ভারতের ভাবমূর্তি
কলিঙ্গ ইনস্টিটিউটে ফের নেপালি ছাত্রীর রহস্যমৃত্যু! বিদেশি ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন
পাশে প্রধানমন্ত্রী বসে! তাঁর সামনেই একী বললেন কেরালার মুখ্যমন্ত্রী
পশ্চিম মেদিনীপুরের ডেবরায় কালবৈশাখী ঝড়ে গাছ পড়ে বাড়ি ভাঙলো, গ্রাম পঞ্চায়েত নীরব
প্রবল ঝড়ে গাছ ভেঙে তিন শিশু সহ মায়ের মৃত্যু! এলাকা জুড়ে শোকের ছায়া
কীভাবে প্রতিশোধ নেওয়া হবে পাকিস্তানের ওপর! দিলীপ ঘোষের মন্তব্যে ফাঁস হয়ে গেল সব কিছু

বাংলায় আছে আরও এক দক্ষিণেশ্বর! জানেন কোথায়? কালীপুজোয় ঘুরে আসতে পারেন এই জায়গায়

জানেন গঙ্গার ওপারেও রয়েছে আরও এক দক্ষিণেশ্বর।

author-image
Aniruddha Chakraborty
New Update
ল

file pic

নিজস্ব সংবাদদাতাঃ ঠিক যেন দক্ষিণেশ্বর। হুবহু একই আদলে গঙ্গার অপর প্রান্তে রয়েছে আরও একটি মন্দির। দক্ষিণেশ্বরে যেমন কালী ভবতারিণী রূপে বিরাজ করেন, তেমনই উল্টোদিকে গঙ্গার জগৎনগরে বিরাজ করেন মা আনন্দময়ী। অনেকেই কালীপুজোর সময় দক্ষিণেশ্বরে পুজো দিতে চান। তবে মারত্মক ভিড় ও লাইন ঠেলে পুজো দেওয়া আর হয়ে ওঠে না। সেই সকল পুণ্যার্থীরা চাইলে কালীপুজোর আগে একবার ঘুরেই আসতে পারেন এই আনন্দময়ীর মন্দির থেকে। বহু প্রাচীণ এই মন্দিরে প্রতিদিন পুজো হয় ভক্তিভরে। তবে কালী পুজোর রাতে হয় দেবীর বিশেষ আরাধনা।

এই মন্দিরে যেতে হলে হাওড়া-বর্ধমান কর্ড লাইন শাখায় মীর্জাপুর-বাঁকীপুর স্টেশনে নামতে হবে। সেখান থেকে দশ মিনিটে পায়ে হাঁটা পথ ধরে আসলেই জগৎনগর গ্রাম। রয়েছে মা আনন্দময়ীর এই কালী মন্দির। সারা বছর ধরে চলে মায়ের পুজো। কালীপুজোর দিন চার প্রহরে বিশেষ পুজো হয়। জেলা সহ বাইরে থেকে প্রচুর ভক্ত উপস্থিত হয় এই কালীপুজোর দিনে।

ইতিহাস বলছে, প্রায় সাড়ে তিনশো বছর আগে এই মাকে স্বপ্ন দেখেছিলেন এক তান্ত্রিক। তারপরই প্রতিষ্ঠা করেছিলেন এই মন্দির। পরবর্তীতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ভক্তদের দানের টাকায় তৈরি হয়েছে ক্রংক্রিটের দক্ষিণেশ্বরের আদলে এই মন্দির। সেই থেকে এই মন্দিরে কবরের উপর পঞ্চমুন্ডীর আসনে অধিষ্ঠাত্রী রয়েছেন মা আনন্দময়ী। পূর্বে ওই সাধক এই শ্মশানে ডালপালা ও গাছের পাতা দিয়ে ঘর বানিয়ে মায়ের ঘট স্থাপন করে পুজো শুরু করেছিলেন।