মেছুয়া বাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে মৃত্যু ১৪ জনের! ক্ষতিগ্রস্তদের আর্থিক সাহায্যের ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী
BIG UPDATE: পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলার পর আবার ভারী সতর্কতা জম্মু-কাশ্মীরে! এবার কি ঘটল?
গরম থেকে মুক্তি পাবেন নাকি প্রচণ্ড রোদের তাপ সহ্য করতে হবে? মে মাসের প্রথম সপ্তাহ কেমন যাবে?
Breaking : বড়বাজারে অগ্নিকাণ্ড তদন্তে বিশেষ দল গঠন! ঘটনাস্থলে আজ ফরেন্সিক দল
আজকের আবহাওয়া: পশ্চিমবঙ্গ ও কলকাতা সহ পূর্ব ভারতে গরমের দাপট
আজকের রাশিফল
শান্তি না প্রত্যাঘাত? আজ মোদির বৈঠকে নির্ধারিত হবে ভারতের রণনীতি, CCS বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের সম্ভাবনা
বিশাখাপত্তনমে মন্দিরে দেওয়াল ধসে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, মৃত ৭, আহত বহু
BREAKING : সেনা, নৌ ও বায়ুসেনা- জবাব দিতে প্রস্তুত ভারতের তিন বাহিনী!

নববর্ষে নিজের ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ

author-image
Harmeet
আপডেট করা হয়েছে
New Update
নববর্ষে নিজের ভাষাকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ

নিউজ ডেস্ক, ঝাড়গ্রামঃ সুবর্ণরেখা নদী অববাহিকা অঞ্চলের মানুষজনের ভাষা ও সংস্কৃতি বিশেষত্বকে বাঁচিয়ে রাখার তাগিদে বাৎসরিক মিলন মেলার আয়োজন করল সুবর্ণরৈখিক ভাষা চর্চা বিষয়ক ফেসবুক গ্রুপ 'আমারকার ভাষা আমারকার গর্ব'। শুক্রবার বাংলা নববর্ষের প্রথম দিনে সুবর্ণরৈখিক ফেসবুক গ্রুপের পক্ষ থেকে ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইলের রোহিনীতে মিলন মেলার আয়োজন করা হয়। যেখানে উপস্থিত হন সুবর্ণরেখা নদী অববাহিকায় বসবাসকারী ঝাড়খন্ড, বাংলা, উড়িষ্যা রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলের সুবর্ণরৈখিক ভাষা ও সংস্কৃতি বহনকারী সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে বিশিষ্ট মানুষ জনেরা। এদিন সকালে রোহিনী বাজারে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার পর শহীদ বেদীতে মাল্যদান করে মিলন মেলার শুরু করা হয়। অনুষ্ঠানে সুবর্ণরৈখিক ভাষা ও সংস্কৃতির বিভিন্ন শৈলী পরিবেশন করেন এলাকার শিল্পীরা। পাশাপাশি দুপুর বেলা মিলন মেলায় আসা সাধারণ সুবর্ণ সেনাদের দুপুর বেলার খাবারের আয়োজন করা হয়। যেখানে পুরোপুরি সুবর্ণরৈখিক এলাকার মানুষের নিজস্ব খাবার পরিবেশন করা হয়। কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন, গ্রুপের এডমিন বিশ্বজিৎ পাল, খড়গপুর আইআইটির অধ্যাপক ডক্টর ভানুভূষণ খাটুয়া, বিশিষ্ট সুবর্ণরৈখিক ভাষার কবি পরেশ বেরা, গবেষক মধুপ দে প্রমুখ। এদিনের কর্মসূচি সম্পর্কে বলতে গিয়ে বিশ্বজিৎ পাল বলেন, "সুবর্ণরৈখিক সংস্কৃতি বাঁচিয়ে রাখার জন্য এই কর্মসূচি"। পাশাপাশি অধ্যাপক ভানুভূষণ খাটুয়া বলেন, "ব্যবহারিক ক্ষেত্রে প্রাদেশিক এবং জাতীয় স্তরের ভাষা থাকলেও আঞ্চলিক এই সমস্ত ভাষা এবং সংস্কৃতি যেন সব সময় বেঁচে থাকে তার জন্য এই উদ্যোগ"।