নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের কলেজে অস্থায়ী নিয়োগ নিয়ে ফের রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা রয়েছে এমন একাধিক ব্যক্তিকে অস্থায়ীভাবে কলেজে নিয়োগের অভিযোগে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়। এই প্রেক্ষাপটে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জয়প্রকাশ মজুমদার মুখ খুললেন এবং 'সাফাই' দেওয়ার চেষ্টা করলেন।
জয়প্রকাশ মজুমদার একথা স্পষ্টভাবে জানান যে, কেউ শুধুমাত্র টিএমসিপি করে থাকেন বলে চাকরি পাবেন, এমনটা কখনওই হতে পারে না। তাঁর দাবি, "যদি কেউ অন্যায়ভাবে চাকরি পেয়ে থাকেন, তা হলে সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"
তিনি আরও বলেন, এই নিয়োগগুলি কোনও 'স্থায়ী' চাকরি নয়, বরং অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক পদে নিয়োগ করা হয়েছে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/06/29/monojit-mishra-2025-06-29-20-25-42.jpg)
এদিকে কলেজ মহলে ‘মনোজিৎ মডেল’ বলে পরিচিত একটি নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ, ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেই মিলছে সুবিধা। সেই প্রেক্ষিতে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলছে, এই নিয়োগ কি দক্ষতার ভিত্তিতে, না কি রাজনৈতিক পরিচয়ই প্রাধান্য পাচ্ছে?
এই প্রসঙ্গে জয়প্রকাশের সাফাই ঘিরে রাজনৈতিক মহলে নানা জল্পনা তৈরি হয়েছে। শাসকদলের অন্দরেই কেউ কেউ বিষয়টি নিয়ে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন বলে সূত্রের খবর।
এই ঘটনার মধ্যেই রাজ্যের শিক্ষাঙ্গনে স্বচ্ছতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে ফিরে এসেছে অনিশ্চয়তা আর ক্ষোভ—"যোগ্যতা নয়, পরিচয়ই কি একমাত্র মাপকাঠি?"
‘টিএমসিপি করলেই চাকরি?’ — কলেজে ‘মনোজিৎ মডেল’ বিতর্কে মুখ খুললেন জয়প্রকাশ!
কলেজে কলেজে 'মনোজিৎ মডেল' নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য জয়প্রকাশের।
নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের কলেজে অস্থায়ী নিয়োগ নিয়ে ফের রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা রয়েছে এমন একাধিক ব্যক্তিকে অস্থায়ীভাবে কলেজে নিয়োগের অভিযোগে তীব্র বিতর্ক শুরু হয়। এই প্রেক্ষাপটে শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী জয়প্রকাশ মজুমদার মুখ খুললেন এবং 'সাফাই' দেওয়ার চেষ্টা করলেন।
জয়প্রকাশ মজুমদার একথা স্পষ্টভাবে জানান যে, কেউ শুধুমাত্র টিএমসিপি করে থাকেন বলে চাকরি পাবেন, এমনটা কখনওই হতে পারে না। তাঁর দাবি, "যদি কেউ অন্যায়ভাবে চাকরি পেয়ে থাকেন, তা হলে সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।"
তিনি আরও বলেন, এই নিয়োগগুলি কোনও 'স্থায়ী' চাকরি নয়, বরং অস্থায়ী বা চুক্তিভিত্তিক পদে নিয়োগ করা হয়েছে।
এদিকে কলেজ মহলে ‘মনোজিৎ মডেল’ বলে পরিচিত একটি নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। অভিযোগ, ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত থাকলেই মিলছে সুবিধা। সেই প্রেক্ষিতে বিরোধীরা প্রশ্ন তুলছে, এই নিয়োগ কি দক্ষতার ভিত্তিতে, না কি রাজনৈতিক পরিচয়ই প্রাধান্য পাচ্ছে?
এই প্রসঙ্গে জয়প্রকাশের সাফাই ঘিরে রাজনৈতিক মহলে নানা জল্পনা তৈরি হয়েছে। শাসকদলের অন্দরেই কেউ কেউ বিষয়টি নিয়ে অস্বস্তি প্রকাশ করছেন বলে সূত্রের খবর।
এই ঘটনার মধ্যেই রাজ্যের শিক্ষাঙ্গনে স্বচ্ছতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে ফিরে এসেছে অনিশ্চয়তা আর ক্ষোভ—"যোগ্যতা নয়, পরিচয়ই কি একমাত্র মাপকাঠি?"