নিজস্ব সংবাদদাতা: উত্তর ২৪ পরগনায় শ্রম আইনের নতুন চার কোড নিয়ে ফের শুরু হয়েছে উত্তপ্ত আলোচনা। এই পরিস্থিতিতে ট্রেড ইউনিয়ন কো-অর্ডিনেশন সেন্টারের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক শেওপ্রসাদ তিওয়ারি জানিয়েছেন, শ্রমিকদের স্বার্থে যেখানে আপত্তি রয়েছে, সেই বিষয়গুলি ইতিমধ্যেই সরকারের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। তাঁর কথায়, সরকার আশ্বাস দিয়েছে যে খুব শীঘ্রই এই আপত্তিগুলি খতিয়ে দেখা হবে এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনও করা হবে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/11/23/women-2025-11-23-21-51-58.png)
তিওয়ারি বলেন, নতুন শ্রম কোডগুলি আসলে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ শ্রমিকের পক্ষে যাবে, আর বাকি ২০ শতাংশের সুবিধা হবে নিয়োগকর্তাদের। তাঁর দাবি, কোনও সরকারই শতভাগ শ্রমিকপন্থী হতে পারে না, কারণ রাষ্ট্রের দায়িত্বই হল শ্রমিক ও মালিক—দু’পক্ষের স্বার্থের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখা। যাঁরা এখন এই আইন নিয়ে বিরোধিতা করছেন, তাঁরা মূলত রাজনৈতিক নেতাদের খুশি করতেই এইসব বক্তব্য দিচ্ছেন বলে অভিযোগ তাঁর।
এই মন্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই শ্রম মহলে নতুন আলোচনা শুরু হয়েছে। স্থানীয় শ্রমিকরা যদিও বলছেন, নতুন আইনের প্রতিটি ধারাই যেন মাঠপর্যায়ে কীভাবে কার্যকর হবে, তা দেখে তবেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। সরকার ও ইউনিয়নের পরবর্তী বৈঠকের দিকেই এখন নজর।
নতুন শ্রম কোড নিয়ে উত্তেজনা বেড়েছে! ৮০% শ্রমিকেরই লাভ হবে, দাবি জাতীয় ট্রেড ইউনিয়ন নেতার
নতুন শ্রম কোড নিয়ে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনায় ফের শুরু হয়েছে রাজনৈতিক ও শ্রমিক মহলের বিতর্ক।
নিজস্ব সংবাদদাতা: উত্তর ২৪ পরগনায় শ্রম আইনের নতুন চার কোড নিয়ে ফের শুরু হয়েছে উত্তপ্ত আলোচনা। এই পরিস্থিতিতে ট্রেড ইউনিয়ন কো-অর্ডিনেশন সেন্টারের জাতীয় সাধারণ সম্পাদক শেওপ্রসাদ তিওয়ারি জানিয়েছেন, শ্রমিকদের স্বার্থে যেখানে আপত্তি রয়েছে, সেই বিষয়গুলি ইতিমধ্যেই সরকারের কাছে তুলে ধরা হয়েছে। তাঁর কথায়, সরকার আশ্বাস দিয়েছে যে খুব শীঘ্রই এই আপত্তিগুলি খতিয়ে দেখা হবে এবং প্রয়োজনীয় সংশোধনও করা হবে।
তিওয়ারি বলেন, নতুন শ্রম কোডগুলি আসলে দেশের প্রায় ৮০ শতাংশ শ্রমিকের পক্ষে যাবে, আর বাকি ২০ শতাংশের সুবিধা হবে নিয়োগকর্তাদের। তাঁর দাবি, কোনও সরকারই শতভাগ শ্রমিকপন্থী হতে পারে না, কারণ রাষ্ট্রের দায়িত্বই হল শ্রমিক ও মালিক—দু’পক্ষের স্বার্থের মধ্যে সঠিক ভারসাম্য বজায় রাখা। যাঁরা এখন এই আইন নিয়ে বিরোধিতা করছেন, তাঁরা মূলত রাজনৈতিক নেতাদের খুশি করতেই এইসব বক্তব্য দিচ্ছেন বলে অভিযোগ তাঁর।
এই মন্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই শ্রম মহলে নতুন আলোচনা শুরু হয়েছে। স্থানীয় শ্রমিকরা যদিও বলছেন, নতুন আইনের প্রতিটি ধারাই যেন মাঠপর্যায়ে কীভাবে কার্যকর হবে, তা দেখে তবেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। সরকার ও ইউনিয়নের পরবর্তী বৈঠকের দিকেই এখন নজর।