নিজস্ব সংবাদদাতা: আরজি কর ইস্যুতে মঙ্গলবার কলেজ স্কোয়ার থেকে রবীন্দ্র সদন পর্যন্ত মিছিল ছিল। সেই মিছিল মূলত চিকিৎসকরা ডেকেছিলেন। কিন্তু সেই মিছিলে পতাকা ছাড়া যেমন একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে যেমন দেখতে পাওয়া গিয়েছিল। তেমনি দেখতে পাওয়া গিয়েছিল অসংখ্যা সাধারণ মানুষকে। এই মিছিল প্রসঙ্গে চিকিৎসক অভিজিৎ চৌধুরী বলেন, "মিছিলের জনজোয়ারে শুধু আজকে নয়, কালকেও কলকাতা ভাসবে। এই অবস্থায় দাঁড়িয়ে বলতে পারি প্রশাসনের এই মুহূর্তে ভাবার সময় এসেছে তালিতাপ্পা দিয়ে নয় সদর্থক সঠিক পদক্ষেপ নিয়ে যত ক্ষোভ বিক্ষোভ সেগুলো প্রশমিত করা। তা না হলে শুধু হাসপাতাল নয়, রাজপথ অগ্নিকুণ্ড হতে চলেছে।সেটা খুব পরিষ্কার এবং আগামীদিনগুলো শাসকের জন্য খুব মধুর হবে না, আজকের রাজপথ বুঝিয়ে দিচ্ছে।"
ফের ১০ দফা দাবি জানিয়ে পূর্ণ কর্মবিরতির ঘোষণা জুনিয়র ডাক্তারদের। দ্রুত স্বচ্ছতার সঙ্গে নির্যাতিতার ন্যায়বিচার সুনিশ্চিত করা, স্বাস্থ্যসচিবকে অবিলম্বে তাঁর পদ থেকে অপসারণ করার পাশাপাশি স্বাস্থ্যক্ষেত্রে প্রশাসনিক অক্ষমতা ও দুর্নীতির দায় স্বাস্থ্যমন্ত্রককে নেওয়ার দাবি জানিয়ে জুনিয়র চিকিৎসকদের তরফে একটি প্রেস রিলিজ করা হয়েছে। রাজ্যের সমস্ত হাসপাতাল ও মেডিক্য়াল কলেজে কেন্দ্রীয় রেফারাল ব্যবস্থা, ডিজিটাল বেড ভ্যাকান্সি মনিটর চালু করার দাবি জানান জুনিয়র চিকিৎসকরা। হাসপাতালগুলিতে সিসিটিভি ক্য়ামেরা, অন কল রুম, বাথরুমের সঙ্গে হেল্পলাইন নম্বর, প্যানিক বোতামের ব্যবস্থা করার দাবি জুনিয়র ডাক্তারদের।