নিজস্ব সংবাদদাতা: অভয়াদির বিচারের আগে আন্দোলন থামানো যাবে না। ছোট্ট আদিত্যকে এই কথা দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। আর ছোট্ট আদিত্য সারা বছরের জমিয়ে রাখা অর্থের পিগিব্যাঙ্ক দিয়ে দিলেন জুনিয়র চিকিৎসকদের। এই আন্দোলনের পাশে দাঁড়াতে। এই আন্দোলনকে কিছুটা সাহায্য করতে। যদিও জুনিয়র চিকিৎসকরা এই পিগিব্যাঙ্ক প্রথমে নিতে চায়নি। পরে খুদের আবেগের কাছে হার মানেন তাঁরা। আদিত্যের সারা বছরের জমানো অর্থের পিগিব্যাঙ্ক নেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।
জুনিয়র চিকিৎসকদের আন্দোলনের কথা, অনশনের কথা সব বাবার মুখ থেকে শুনেছেন ছোট্ট আদিত্য। তারপরেই সে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, জুনিয়র চিকিৎসকদের তার জমানো অর্থ দেবেন সাহায্যের জন্য। সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে আদিত্য বলে, ডাক্তাররা প্রতিবাদ করছে। না খেয়ে রয়েছে। এটা শুনে আমি বাবাকে বলেছি যে আমি ডাক্তারদের টাকা দেব। যাতে ওঁরা প্রতিবাদ করতে পারে।
অন্যদিকে, জুনিয়র চিকিৎসকরা অরন্ধনের ডাক দিয়েছিলেন রবিবার। সেই অরন্ধনের ডাক দিয়ে বহু সাধারণ মানুষ ও মহিলারা বাড়িতে কোনও ধরনের রান্না করেননি। তাঁরা হাজির হয়েছিলেন ধর্মতলা প্রাঙ্গনে। যেখানে জুনিয়র চিকিৎসকরা অনশনে বসেছেন। ধর্মতলায় সাধারণ মানুষের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। জুনিয়র চিকিৎসকরা একবেলা অরন্ধনের ডাক দিয়েছিলেন। ছটার পর ধর্মতলায় উপস্থিত মহিলারা রাখি পরিয়ে দেন জুনিয়র চিকিৎসকদের।
/anm-bengali/media/media_files/agbpsHjkczXAnwsxvKtb.jpeg)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us