নিজস্ব সংবাদদাতা: কুণাল ঘোষের প্রশ্ন এবার মুখ্যমন্ত্রীর কণ্ঠে। আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদে জুনিয়র চিকিৎসকরা পথে নেমেছেন। আন্দোলন করছেন। অনশনও করছেন। আর সেই আন্দোলনের সময়ই আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্টের নামে ট্রাস্ট খোলার অভিযোগ উঠেছে। সেই ট্রাস্টের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ সম্প্রতি এই নিয়ে একাধিক অভিযোগ করেছেন। সোমবার নবান্নে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকে হস্টেলের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার প্রসঙ্গ তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার নবান্নে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে জুনিয়র ডাক্তারদের ওই ট্রাস্টের অ্যাকাউন্টের প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, হস্টেলের নামে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল আর অ্যাকাউন্ট কি করা যায়? এটা কি বৈধ? এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি কোনও নতুন প্রকল্প করতে গেলেও অর্থ দফতরকে ছুঁয়ে যেতে হয়। মুখ্যসচিবকে জানাতে হয়। প্রত্যেক পয়সার হিসাব নেয় অডিটেড জেনারেল। যদিও এই বিষয়ে জুনিয়র চিকিৎসকরা কোনও মন্তব্য করেননি।
জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বৈঠক করেন। ৪৫ মিনিট বৈঠক হবে বলে জানালেও শেষ পর্যন্ত বৈঠক দুই ঘণ্টা পেরিয়ে যায়। মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের পর জুনিয়র চিকিৎসকরা বর্তমানে বৈঠকে বসেছেন। জুনিয়র চিকিৎসকরা তারপরেই সিদ্ধান্ত জানাবেন।
/anm-bengali/media/media_files/agbpsHjkczXAnwsxvKtb.jpeg)
এভাবে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলা যায়! মুখ্যমন্ত্রীর গলায় কুণাল ঘোষের অভিযোগ
আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্টের নামে ট্রাস্ট খোলার বিষয়ে প্রশ্ন তোলেন মুখ্যমন্ত্রী
নিজস্ব সংবাদদাতা: কুণাল ঘোষের প্রশ্ন এবার মুখ্যমন্ত্রীর কণ্ঠে। আরজি কাণ্ডের প্রতিবাদে জুনিয়র চিকিৎসকরা পথে নেমেছেন। আন্দোলন করছেন। অনশনও করছেন। আর সেই আন্দোলনের সময়ই আরজি কর মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে জুনিয়র ডাক্তার ফ্রন্টের নামে ট্রাস্ট খোলার অভিযোগ উঠেছে। সেই ট্রাস্টের একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট রয়েছে। তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ সম্প্রতি এই নিয়ে একাধিক অভিযোগ করেছেন। সোমবার নবান্নে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠকে হস্টেলের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খোলার প্রসঙ্গ তুললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোমবার নবান্নে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে জুনিয়র ডাক্তারদের ওই ট্রাস্টের অ্যাকাউন্টের প্রসঙ্গ তোলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী প্রশ্ন করেন, হস্টেলের নামে অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল আর অ্যাকাউন্ট কি করা যায়? এটা কি বৈধ? এই প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি কোনও নতুন প্রকল্প করতে গেলেও অর্থ দফতরকে ছুঁয়ে যেতে হয়। মুখ্যসচিবকে জানাতে হয়। প্রত্যেক পয়সার হিসাব নেয় অডিটেড জেনারেল। যদিও এই বিষয়ে জুনিয়র চিকিৎসকরা কোনও মন্তব্য করেননি।
জুনিয়র চিকিৎসকদের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী বৈঠক করেন। ৪৫ মিনিট বৈঠক হবে বলে জানালেও শেষ পর্যন্ত বৈঠক দুই ঘণ্টা পেরিয়ে যায়। মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের পর জুনিয়র চিকিৎসকরা বর্তমানে বৈঠকে বসেছেন। জুনিয়র চিকিৎসকরা তারপরেই সিদ্ধান্ত জানাবেন।