নিজস্ব সংবাদদাতা: ৯ আগস্ট সকালে আরজি করে চেস্ট ডিপার্টমেন্টের সেমিনার হল থেকে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়। পরের দিন অর্থাৎ ১০ আগস্ট সিভিক ভলেন্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে পুলিশ গ্রেফতার করে। সোমবার আদালতে সিবিআই আরজি কর কাণ্ডে সঞ্জয় রায় ধর্ষণ করে খুন করেছিল বলে চার্জশিট রিপোর্টে বলে। সেই প্রসঙ্গে মঙ্গলবার সঞ্জয় রায়কে আদালতে তোলা হয়। সঞ্জয় রায় বিচারককে উদ্দেশ্য করে বলে, "স্যার আমার কিছু বলার আছে?"
আদালতে সিভিক ভলেন্টিয়ার বিচারককে উদ্দেশ্য করে বলেন, "স্যর আমার কিছু বলার আছে। আমি কিছু বলতে চাই। " বিচারক অনুমতি দেওয়ার পরেই সঞ্জয় বলেন, "আমার কিছু বলার আছে। নাহলে আমাকে দোষী করে দেবে।" তারপর বিচারক বলেন, আপনার বলার অধিকার রয়েছে। কিন্তু এখন এভাবে আপনার কথা শোনা যাবে না। জেলে আপনার কাছে আইনজীবী যাবেন। আপনি তাঁকে আপনার সমস্ত কথা বলবেন। এরপর সঞ্জয় সরাসরি বলে, তিনি এই ঘটনার কিছু জানে না। তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে।
/anm-bengali/media/media_files/1000070785.jpg)
অন্যদিকে, সিবিআইয়ের চার্জশিটে মোটেই খুশি নয় চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা মনে করছেন, সিবিআই তাড়াহুড়ো চার্জশিট দিয়েছে। গোটা ঘটনাটি সঞ্জয়ের একার পক্ষে করা সম্ভব নয় বলেও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
/anm-bengali/media/media_files/agbpsHjkczXAnwsxvKtb.jpeg)
স্যার আমার কিছু বলার আছে... এবার আদালতে বিস্ফোরক অভিযুক্ত সঞ্জয়
আরজি করে প্রধান অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় আদালতে বিস্ফোরক মন্তব্য করেন।
নিজস্ব সংবাদদাতা: ৯ আগস্ট সকালে আরজি করে চেস্ট ডিপার্টমেন্টের সেমিনার হল থেকে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়। পরের দিন অর্থাৎ ১০ আগস্ট সিভিক ভলেন্টিয়ার সঞ্জয় রায়কে পুলিশ গ্রেফতার করে। সোমবার আদালতে সিবিআই আরজি কর কাণ্ডে সঞ্জয় রায় ধর্ষণ করে খুন করেছিল বলে চার্জশিট রিপোর্টে বলে। সেই প্রসঙ্গে মঙ্গলবার সঞ্জয় রায়কে আদালতে তোলা হয়। সঞ্জয় রায় বিচারককে উদ্দেশ্য করে বলে, "স্যার আমার কিছু বলার আছে?"
আদালতে সিভিক ভলেন্টিয়ার বিচারককে উদ্দেশ্য করে বলেন, "স্যর আমার কিছু বলার আছে। আমি কিছু বলতে চাই। " বিচারক অনুমতি দেওয়ার পরেই সঞ্জয় বলেন, "আমার কিছু বলার আছে। নাহলে আমাকে দোষী করে দেবে।" তারপর বিচারক বলেন, আপনার বলার অধিকার রয়েছে। কিন্তু এখন এভাবে আপনার কথা শোনা যাবে না। জেলে আপনার কাছে আইনজীবী যাবেন। আপনি তাঁকে আপনার সমস্ত কথা বলবেন। এরপর সঞ্জয় সরাসরি বলে, তিনি এই ঘটনার কিছু জানে না। তাঁকে ফাঁসানো হচ্ছে।
অন্যদিকে, সিবিআইয়ের চার্জশিটে মোটেই খুশি নয় চিকিৎসকদের একাংশ। তাঁরা মনে করছেন, সিবিআই তাড়াহুড়ো চার্জশিট দিয়েছে। গোটা ঘটনাটি সঞ্জয়ের একার পক্ষে করা সম্ভব নয় বলেও চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।