/anm-bengali/media/media_files/2025/08/15/alaska-2025-08-15-12-58-22.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: আলাস্কার অ্যাঙ্কোরেজ শহরের বাড়ি ভাড়া দাতা বো ডিসব্রো একদিন ফোন ধরতেই চমকে উঠলেন। কলটি এসেছিল সরাসরি মার্কিন সিক্রেট সার্ভিস থেকে। সাধারণত তাঁর স্বল্পমেয়াদি ভাড়া দেওয়া বাড়িগুলো ভাড়া নেন বরফঢাকা পাহাড়ে ঘুরতে যাওয়া পর্যটক বা ব্যবসায়িক সফরে আসা অতিথিরা। কিন্তু এবার ঘটনা ছিল একেবারে আলাদা। কারণ, শুক্রবার আলাস্কায় মুখোমুখি হতে চলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। এই বৈঠকের নিরাপত্তা ঘিরে সিক্রেট সার্ভিস দ্রুত থাকার জায়গা খুঁজতে শুরু করে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/08/15/donald-trump-and-vladimir-putin-2025-08-15-12-42-59.jpg)
ডিসব্রো জানালেন, তাঁর বেশিরভাগ বাড়িই আগে থেকেই বুক হয়ে গিয়েছিল। তবে তিনি কয়েকজন অতিথিকে একসঙ্গে একটি বড় বাড়িতে রাখার ব্যবস্থা করেন। এখানেই শেষ নয়— কিছুক্ষণ পর নিউ ইয়র্কের রুশ কনস্যুলেট থেকেও তাঁর কাছে ফোন আসে একই অনুরোধ নিয়ে। কিন্তু তখন আর খালি বাড়ি না থাকায় তিনি এক বন্ধুর খালি সজ্জিত বাড়ির খোঁজ দেন।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আলাস্কায় স্থায়ীভাবে দায়িত্বে থাকা একমাত্র সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট ট্রাম্প-পুতিন বৈঠকের ঘোষণা হতেই শত শত অতিরিক্ত নিরাপত্তা কর্মী আনার প্রস্তুতি নেন। এই বিশাল নিরাপত্তা ব্যবস্থা সাজাতে মাত্র সাত দিন সময় পাওয়া গেছে। বিদেশে বৈঠকের তুলনায় দেশে বৈঠক হওয়ায় অস্ত্র, যোগাযোগ সরঞ্জাম ও চিকিৎসা সামগ্রী আনা অনেক সহজ হয়েছে, কারণ বিদেশি বিধিনিষেধ মানতে হচ্ছে না। তবে আলাস্কার দূরত্ব এবং সীমিত অবকাঠামোর কারণে এখনও নানা লজিস্টিক সমস্যার মুখে পড়ছে কর্তৃপক্ষ।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us