নিজস্ব সংবাদদাতা: ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু তাঁর ছেলের বিয়ে স্থগিত হওয়ার প্রসঙ্গ তুলে মন্তব্য করতেই শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। ইরানের সঙ্গে চলতে থাকা উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে নেতানিয়াহু দাবি করেন, এই পরিস্থিতিতে তাঁর পরিবারকেও ‘ব্যক্তিগত মূল্য’ চোকাতে হচ্ছে। এই মন্তব্যে বিশ্বজুড়ে নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই বলেন, যুদ্ধ ও প্রাণহানির চরম বাস্তবতার সামনে এই ব্যক্তিগত বিয়ে স্থগিতের তুলনা রীতিমতো অমানবিক এবং নির্লজ্জ।
নেতানিয়াহু বলেন, "আমাদের প্রত্যেকেরই কোনও না কোনও ব্যক্তিগত মূল্য চোকাতে হচ্ছে, আমার পরিবারও এর ব্যতিক্রম নয়। আমার ছেলে আভনার দ্বিতীয়বারের জন্য তাঁর বিয়ে বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে, কারণ মিসাইল হামলার আশঙ্কা রয়েছে। তাঁর স্ত্রী-হওয়া মেয়েটির জন্যও এটা বড় মূল্য। আমার স্ত্রী একজন বীরাঙ্গনা, তিনিও এই দুঃসময়ে অনেক কিছু সহ্য করছেন।"
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/NpZyXl2JuxS2Pmp6Rnto.jpg)
এই বিবৃতি তিনি দেন যখন মিসাইল হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বিয়ের শেভা শহরের সোরোকা হাসপাতালে পরিদর্শনে যান। তিনি ব্রিটেনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ‘ব্লিটজ’ বোমাবর্ষণের প্রসঙ্গও টেনে আনেন, যেখানে নাগরিকেরা জীবন হাতে নিয়ে দিন কাটাতেন।
তবে নেটদুনিয়ায় অনেকেই মনে করছেন, একদিকে যখন সাধারণ মানুষ তাঁদের প্রিয়জনকে হারাচ্ছেন, বাচ্চারা হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে, তখন একজন প্রধানমন্ত্রীর ছেলের বিয়ে পিছোনোকে ‘ব্যক্তিগত বলিদান’ বলে তুলনা করা চরমভাবে দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং সংবেদনহীন মন্তব্য।
এই ঘটনার জেরে সোশ্যাল মিডিয়ায় শুরু হয়েছে প্রবল নিন্দা এবং তীব্র আক্রমণ।
"ছেলের বিয়ে পিছিয়ে দিলেই কি যুদ্ধের বলিদান?" — নেতানিয়াহুর মন্তব্য ঘিরে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল নেটপাড়া!
ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর মন্তব্যে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
নিজস্ব সংবাদদাতা: ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু তাঁর ছেলের বিয়ে স্থগিত হওয়ার প্রসঙ্গ তুলে মন্তব্য করতেই শুরু হয়েছে তীব্র বিতর্ক। ইরানের সঙ্গে চলতে থাকা উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে নেতানিয়াহু দাবি করেন, এই পরিস্থিতিতে তাঁর পরিবারকেও ‘ব্যক্তিগত মূল্য’ চোকাতে হচ্ছে। এই মন্তব্যে বিশ্বজুড়ে নেটিজেনদের মধ্যে ব্যাপক ক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে। অনেকেই বলেন, যুদ্ধ ও প্রাণহানির চরম বাস্তবতার সামনে এই ব্যক্তিগত বিয়ে স্থগিতের তুলনা রীতিমতো অমানবিক এবং নির্লজ্জ।
নেতানিয়াহু বলেন, "আমাদের প্রত্যেকেরই কোনও না কোনও ব্যক্তিগত মূল্য চোকাতে হচ্ছে, আমার পরিবারও এর ব্যতিক্রম নয়। আমার ছেলে আভনার দ্বিতীয়বারের জন্য তাঁর বিয়ে বাতিল করতে বাধ্য হয়েছে, কারণ মিসাইল হামলার আশঙ্কা রয়েছে। তাঁর স্ত্রী-হওয়া মেয়েটির জন্যও এটা বড় মূল্য। আমার স্ত্রী একজন বীরাঙ্গনা, তিনিও এই দুঃসময়ে অনেক কিছু সহ্য করছেন।"
এই বিবৃতি তিনি দেন যখন মিসাইল হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বিয়ের শেভা শহরের সোরোকা হাসপাতালে পরিদর্শনে যান। তিনি ব্রিটেনে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়কার ‘ব্লিটজ’ বোমাবর্ষণের প্রসঙ্গও টেনে আনেন, যেখানে নাগরিকেরা জীবন হাতে নিয়ে দিন কাটাতেন।
তবে নেটদুনিয়ায় অনেকেই মনে করছেন, একদিকে যখন সাধারণ মানুষ তাঁদের প্রিয়জনকে হারাচ্ছেন, বাচ্চারা হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে, তখন একজন প্রধানমন্ত্রীর ছেলের বিয়ে পিছোনোকে ‘ব্যক্তিগত বলিদান’ বলে তুলনা করা চরমভাবে দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং সংবেদনহীন মন্তব্য।
এই ঘটনার জেরে সোশ্যাল মিডিয়ায় শুরু হয়েছে প্রবল নিন্দা এবং তীব্র আক্রমণ।