নিজস্ব সংবাদদাতা: চলমান বাণিজ্যিক টানাপোড়েনের মাঝেই দক্ষিণ এশিয়া সফর শেষ করল মার্কিন কংগ্রেসের হাউস ইন্টেলিজেন্স কমিটির এক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল। প্রায় দুই সপ্তাহের এই সফরে মূল ফোকাস ছিল—ভারতকে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল কেনা কমানোর চাপ এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা গভীর করা।
দলটির নেতৃত্ব দেন কংগ্রেসম্যান ব্রায়ান ফিটজপ্যাট্রিক (রিপাবলিকান, পেনসিলভানিয়া), যিনি সিআইএ সাবকমিটির চেয়ারম্যান। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কংগ্রেসওম্যান ক্রিসি হুলাহান (ডেমোক্র্যাট, পেনসিলভানিয়া)। তাঁরা ভারত, নেপাল ও পাকিস্তান ঘুরে কূটনৈতিক বৈঠক করেছেন স্থানীয় সরকার প্রধানদের, মার্কিন কূটনীতিকদের এবং মিত্র দেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/01/modi-and-putin-2025-09-01-18-21-39.jpg)
নয়াদিল্লিতে ফিটজপ্যাট্রিক ভারতের বিদেশমন্ত্রী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে সরাসরি রাশিয়ার তেল কেনার প্রসঙ্গ তোলেন। বৈঠক শেষে তিনি জানান, “আমাদের ধারাবাহিক আলোচনার এবং চাপের ফলে ভারতীয় রিফাইনারিগুলো রাশিয়ার তেল আমদানি কমানোর ইঙ্গিত দিয়েছে। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, কারণ এর ফলে মস্কোর ইউক্রেন যুদ্ধ চালানোর অর্থনৈতিক সক্ষমতা কমে যাবে।”
রাশিয়ার যুদ্ধ অর্থনীতিতে আঘাত? মার্কিন চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি কমাতে রাজি ভারতের রিফাইনারিগুলো
মার্কিন চাপে সত্যি রাশিয়ার তেল কেনা কমালো ভারত?
নিজস্ব সংবাদদাতা: চলমান বাণিজ্যিক টানাপোড়েনের মাঝেই দক্ষিণ এশিয়া সফর শেষ করল মার্কিন কংগ্রেসের হাউস ইন্টেলিজেন্স কমিটির এক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল। প্রায় দুই সপ্তাহের এই সফরে মূল ফোকাস ছিল—ভারতকে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল কেনা কমানোর চাপ এবং পাকিস্তানের সঙ্গে সন্ত্রাসবিরোধী সহযোগিতা গভীর করা।
দলটির নেতৃত্ব দেন কংগ্রেসম্যান ব্রায়ান ফিটজপ্যাট্রিক (রিপাবলিকান, পেনসিলভানিয়া), যিনি সিআইএ সাবকমিটির চেয়ারম্যান। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কংগ্রেসওম্যান ক্রিসি হুলাহান (ডেমোক্র্যাট, পেনসিলভানিয়া)। তাঁরা ভারত, নেপাল ও পাকিস্তান ঘুরে কূটনৈতিক বৈঠক করেছেন স্থানীয় সরকার প্রধানদের, মার্কিন কূটনীতিকদের এবং মিত্র দেশের গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সঙ্গে।
নয়াদিল্লিতে ফিটজপ্যাট্রিক ভারতের বিদেশমন্ত্রী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে সরাসরি রাশিয়ার তেল কেনার প্রসঙ্গ তোলেন। বৈঠক শেষে তিনি জানান, “আমাদের ধারাবাহিক আলোচনার এবং চাপের ফলে ভারতীয় রিফাইনারিগুলো রাশিয়ার তেল আমদানি কমানোর ইঙ্গিত দিয়েছে। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন, কারণ এর ফলে মস্কোর ইউক্রেন যুদ্ধ চালানোর অর্থনৈতিক সক্ষমতা কমে যাবে।”