নিজস্ব সংবাদদাতা: পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বোন আলিমা খানুম আদিয়ালা জেলে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পরে বেরিয়ে এসে তিনি একের পর এক তীব্র বার্তা সাংবাদিকদের কাছে পৌঁছে দেন। আলিমার দাবি, ইমরান খান এখনও ভীষণ দৃঢ় অবস্থানে আছেন এবং দেশের ক্ষমতাবান মহল ও প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কড়া সমালোচনা করেছেন।
আলিমার ভাষ্যমতে, ইমরান খান সরাসরি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মোহসিন নাকভিকে সেনাবাহিনীর প্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তার বক্তব্য ছিল, “যেভাবে মোহসিন নাকভি পাকিস্তানের ক্রিকেট ধ্বংস করেছেন, আসিম মুনিরও সেভাবেই পাকিস্তানকে ধ্বংস করছেন।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/PIaLmOYSwpqYCZa9Bbxp.jpg)
ইমরান খান অভিযোগ করেছেন যে তাকে কঠিন পরিস্থিতির মুখে রাখা হয়েছে, এমনকি একাকী কারাবাসেও পাঠানো হয়েছে। তবুও তিনি তার অবস্থান থেকে একচুলও নড়েননি। আলিমা জানান, ইমরান খান স্পষ্ট বলেছেন: “আমাদের (আমাকে আর বুশরা বিবিকে) নিয়ে যা খুশি করো, একাকী সেলে আটকে রাখো, আমরা মাথা নোয়াব না।”
এই মন্তব্যগুলো পাকিস্তানের রাজনীতিতে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।
পাকিস্তানকে ধ্বংস করে দিল আসিম মুনির! জেল থেকেই বিস্ফোরক ইমরান খান
জেল থেকে ইমরান খান বলেন, পাক সেনাপ্রধান আসিম মুনির পাকিস্তানকে ধ্বংস করেছে।
নিজস্ব সংবাদদাতা: পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের বোন আলিমা খানুম আদিয়ালা জেলে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পরে বেরিয়ে এসে তিনি একের পর এক তীব্র বার্তা সাংবাদিকদের কাছে পৌঁছে দেন। আলিমার দাবি, ইমরান খান এখনও ভীষণ দৃঢ় অবস্থানে আছেন এবং দেশের ক্ষমতাবান মহল ও প্রতিষ্ঠানগুলোর বিরুদ্ধে কড়া সমালোচনা করেছেন।
আলিমার ভাষ্যমতে, ইমরান খান সরাসরি পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান মোহসিন নাকভিকে সেনাবাহিনীর প্রধান ফিল্ড মার্শাল আসিম মুনিরের সঙ্গে তুলনা করেছেন। তার বক্তব্য ছিল, “যেভাবে মোহসিন নাকভি পাকিস্তানের ক্রিকেট ধ্বংস করেছেন, আসিম মুনিরও সেভাবেই পাকিস্তানকে ধ্বংস করছেন।”
ইমরান খান অভিযোগ করেছেন যে তাকে কঠিন পরিস্থিতির মুখে রাখা হয়েছে, এমনকি একাকী কারাবাসেও পাঠানো হয়েছে। তবুও তিনি তার অবস্থান থেকে একচুলও নড়েননি। আলিমা জানান, ইমরান খান স্পষ্ট বলেছেন: “আমাদের (আমাকে আর বুশরা বিবিকে) নিয়ে যা খুশি করো, একাকী সেলে আটকে রাখো, আমরা মাথা নোয়াব না।”
এই মন্তব্যগুলো পাকিস্তানের রাজনীতিতে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়েছে।