নিজস্ব সংবাদদাতা: চীনকে সাহায্য করতে চায় আমেরিকা, ক্ষতি নয়— রবিবার এমনই চমকপ্রদ বার্তা দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মাত্র কয়েক দিন আগেই বেজিংয়ের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এবার সুর একেবারে পাল্টে গেল হোয়াইট হাউসের কর্তার।
নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ ট্রাম্প লেখেন, “চিন্তা কোরো না চীন, সব ঠিক হয়ে যাবে! উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং শুধু একটা খারাপ মুহূর্তের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি নিজের দেশকে অর্থনৈতিক মন্দায় ফেলতে চান না, আমিও চাই না। আমেরিকা চীনের ক্ষতি নয়, সাহায্য করতে চায়!”
ট্রাম্পের এই মন্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে ওয়াশিংটন ও বেজিং উভয় মহলে। কারণ, কয়েকদিন আগেই ট্রাম্প প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছিলেন যে, চীন ‘অত্যন্ত আক্রমণাত্মক’ ও ‘বিরোধী মনোভাবাপন্ন’ বাণিজ্যনীতি নিচ্ছে। চীন তখন ঘোষণা করেছিল, বিদেশি সংস্থার জন্য বিরল খনিজ পদার্থের রপ্তানিতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। তার পরেই ট্রাম্প পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানিয়ে জানিয়েছিলেন, আগামী মাস থেকে চীনের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ আমদানি শুল্ক বসানো হবে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/07/07/xi-jinping-a-2025-07-07-00-05-05.jpg)
তবে রবিবার ট্রাম্পের হঠাৎ সুর নরম হওয়ায় রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়েছে— তাহলে কি আসন্ন নির্বাচনের আগে চীনের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতির কৌশল নিচ্ছেন ট্রাম্প? বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, মার্কিন অর্থনীতিতে চীনা আমদানি বন্ধ হলে মূল্যবৃদ্ধি আরও বাড়তে পারে, যা ট্রাম্প প্রশাসনের জন্য রাজনৈতিকভাবে বিপজ্জনক হতে পারে। তাই হয়তো পরিস্থিতি সামাল দিতে এখন শান্তিপূর্ণ বার্তাই দিচ্ছেন তিনি।
ট্রাম্পের এই বার্তার পর আমেরিকা-চীন বাণিজ্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে আগ্রহ দেখা দিয়েছে আন্তর্জাতিক মহলে।
ট্রাম্পের খামখেয়ালিপনায় নাজেহাল বিশ্ব! ট্যারিফ হুমকির পর চীনকে সাহায্যের আশ্বাস
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের প্রতি হঠাৎ নরম সুরে কথা বললেন। ট্যারিফ বাড়ানোর হুমকির কয়েকদিন পরেই বললেন, “আমেরিকা চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়।”
নিজস্ব সংবাদদাতা: চীনকে সাহায্য করতে চায় আমেরিকা, ক্ষতি নয়— রবিবার এমনই চমকপ্রদ বার্তা দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। মাত্র কয়েক দিন আগেই বেজিংয়ের বিরুদ্ধে অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এবার সুর একেবারে পাল্টে গেল হোয়াইট হাউসের কর্তার।
নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ ট্রাম্প লেখেন, “চিন্তা কোরো না চীন, সব ঠিক হয়ে যাবে! উচ্চ মর্যাদাসম্পন্ন প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং শুধু একটা খারাপ মুহূর্তের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি নিজের দেশকে অর্থনৈতিক মন্দায় ফেলতে চান না, আমিও চাই না। আমেরিকা চীনের ক্ষতি নয়, সাহায্য করতে চায়!”
ট্রাম্পের এই মন্তব্য ঘিরে ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে ওয়াশিংটন ও বেজিং উভয় মহলে। কারণ, কয়েকদিন আগেই ট্রাম্প প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছিলেন যে, চীন ‘অত্যন্ত আক্রমণাত্মক’ ও ‘বিরোধী মনোভাবাপন্ন’ বাণিজ্যনীতি নিচ্ছে। চীন তখন ঘোষণা করেছিল, বিদেশি সংস্থার জন্য বিরল খনিজ পদার্থের রপ্তানিতে কঠোর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হবে। তার পরেই ট্রাম্প পাল্টা প্রতিক্রিয়া জানিয়ে জানিয়েছিলেন, আগামী মাস থেকে চীনের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০০ শতাংশ আমদানি শুল্ক বসানো হবে।
তবে রবিবার ট্রাম্পের হঠাৎ সুর নরম হওয়ায় রাজনৈতিক মহলে জল্পনা শুরু হয়েছে— তাহলে কি আসন্ন নির্বাচনের আগে চীনের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতির কৌশল নিচ্ছেন ট্রাম্প? বিশ্লেষকদের একাংশের মতে, মার্কিন অর্থনীতিতে চীনা আমদানি বন্ধ হলে মূল্যবৃদ্ধি আরও বাড়তে পারে, যা ট্রাম্প প্রশাসনের জন্য রাজনৈতিকভাবে বিপজ্জনক হতে পারে। তাই হয়তো পরিস্থিতি সামাল দিতে এখন শান্তিপূর্ণ বার্তাই দিচ্ছেন তিনি।
ট্রাম্পের এই বার্তার পর আমেরিকা-চীন বাণিজ্য সম্পর্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে আগ্রহ দেখা দিয়েছে আন্তর্জাতিক মহলে।