নিজস্ব সংবাদদাতা: নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারতীয় একাডেমিয়া ও দফতর। লন্ডন-ভিত্তিক হিন্দি গবেষক ফ্রান্সেসকা ওকেসিনির ভারতে প্রবেশ বন্ধ করা এবং পরে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া নিয়েই সরব হয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। তিনি বলছেন, শুধু ভিসা বা আইনমাত্রার বিষয় নয়, এ ঘটনায় দেশ, সংস্কৃতি ও আন্তর্জাতিক বিশ্বাসযোগ্যতা— সবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
থারুর নিজের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, “আমাদের বিমানবন্দরগুলোতে যে ‘আনওয়েলকাম ম্যাট’ দেওয়া হচ্ছে— অর্থাৎ স্বাগত নয়, বরং বাধা— তা বিদেশি শিক্ষাবিদ ও গবেষকদের জন্য বিভ্রান্তিকর ও ক্ষতিকর।” তাঁর মতে, অল্প-বড় ভিসা নিয়ম-ভ্রমণের কারণে এমন রূপ নেয় যে বিদেশি নেতিবাচক নিবন্ধের চেয়ে দেশ নিজেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/ho7Xg3yDOE4fQCd6i1cJ.jpg)
তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় বলেন, “দফতর-শাসনকে এখন ঘাড়টা একটু শক্ত করতে হবে, মনটা খুলতে হবে, হৃদয়টা বড় করতে হবে।” তিনি যুক্ত করেছেন, সন্দেহভাজন ভিসা লঙ্ঘনকে একমাত্র কারণ বানিয়ে গবেষক-শিক্ষাবিদদের দেশ থেকে ফিরিয়ে দেওয়া তা নয় যা উচিত ছিল।
৪৮ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ওকেসিনির বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত “শুধু অভিবাসন সংগ্রহের বিষয় নয়, বরং স্বাধীন ও চিন্তা-ক্ষম গবেষণার প্রতি মোদী সরকারের চরম মনোভাব”। বিষয়টি এখন একাডেমিয়া, বিদেশ নীতি ও মানবাধিকার আলোচনায় উঠে এসেছে।
গভীর প্রশ্ন হলো— ভারতের মতো বৈচিত্র্যময় দেশ গবেষণা-শিক্ষার ক্ষেত্রে কিভাবে স্বাগত ও মুক্ত পরিবেশ তৈরি করবে? আর কোন পর্যায়ে আইন-নিয়ম রক্ষা করা সত্ত্বেও ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়? থরূরের মন্তব্য আজ সেই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে।
“ভিসার অচিলা নিয়মে আমরা নিজেই দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট করছি”- থারুর মন্তব্যে দেশ জুড়ে বিতর্ক
লন্ডন-ভিত্তিক হিন্দি ভাষার অধ্যাপক ফ্রান্সেসকা ওকেসিনিকে বাধা দেওয়া নিয়ে কঠিন মন্তব্য করলেন কংগ্রেস নেতা শশী থারুর। তাঁর দাবি, ভারতে স্বাধীন গবেষণা ও মুক্তচিন্তার জন্য বড় মন, ঘাড় ও হৃদয় দরকার।
নিজস্ব সংবাদদাতা: নতুন বিতর্কে উত্তাল ভারতীয় একাডেমিয়া ও দফতর। লন্ডন-ভিত্তিক হিন্দি গবেষক ফ্রান্সেসকা ওকেসিনির ভারতে প্রবেশ বন্ধ করা এবং পরে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া নিয়েই সরব হয়েছেন কংগ্রেস সাংসদ শশী থারুর। তিনি বলছেন, শুধু ভিসা বা আইনমাত্রার বিষয় নয়, এ ঘটনায় দেশ, সংস্কৃতি ও আন্তর্জাতিক বিশ্বাসযোগ্যতা— সবই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
থারুর নিজের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছেন, “আমাদের বিমানবন্দরগুলোতে যে ‘আনওয়েলকাম ম্যাট’ দেওয়া হচ্ছে— অর্থাৎ স্বাগত নয়, বরং বাধা— তা বিদেশি শিক্ষাবিদ ও গবেষকদের জন্য বিভ্রান্তিকর ও ক্ষতিকর।” তাঁর মতে, অল্প-বড় ভিসা নিয়ম-ভ্রমণের কারণে এমন রূপ নেয় যে বিদেশি নেতিবাচক নিবন্ধের চেয়ে দেশ নিজেই বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
তিনি সুস্পষ্ট ভাষায় বলেন, “দফতর-শাসনকে এখন ঘাড়টা একটু শক্ত করতে হবে, মনটা খুলতে হবে, হৃদয়টা বড় করতে হবে।” তিনি যুক্ত করেছেন, সন্দেহভাজন ভিসা লঙ্ঘনকে একমাত্র কারণ বানিয়ে গবেষক-শিক্ষাবিদদের দেশ থেকে ফিরিয়ে দেওয়া তা নয় যা উচিত ছিল।
৪৮ ঘণ্টা আগে পর্যন্ত কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, ওকেসিনির বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত “শুধু অভিবাসন সংগ্রহের বিষয় নয়, বরং স্বাধীন ও চিন্তা-ক্ষম গবেষণার প্রতি মোদী সরকারের চরম মনোভাব”। বিষয়টি এখন একাডেমিয়া, বিদেশ নীতি ও মানবাধিকার আলোচনায় উঠে এসেছে।
গভীর প্রশ্ন হলো— ভারতের মতো বৈচিত্র্যময় দেশ গবেষণা-শিক্ষার ক্ষেত্রে কিভাবে স্বাগত ও মুক্ত পরিবেশ তৈরি করবে? আর কোন পর্যায়ে আইন-নিয়ম রক্ষা করা সত্ত্বেও ভাবমূর্তির জন্য ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়? থরূরের মন্তব্য আজ সেই বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে।