নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহারে এনডিএ যখন স্পষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে, তখনই প্রতিক্রিয়া দিলেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী সুরেশ খন্না। তাঁর দাবি, বিহারের মানুষ অনেক আগেই ঠিক করে ফেলেছিলেন কাকে ভোট দেবেন। তাঁদের কাছে উন্নয়ন, স্থিরতা এবং পরিষ্কার শাসনব্যবস্থাই ছিল প্রধান বিষয়, আর সেই জায়গায় এনডিএর বিকল্প কেউ নেই। খন্নার কথায়, “ভাল শাসনের জন্য বিহারের মানুষ এনডিএকেই বেছে নিয়েছেন। এজন্যই এত বড় ব্যবধানে জয় হচ্ছে। মহাগঠবন্ধন আজ ভোটের ফলের সামনে পুরোপুরি উন্মোচিত হয়ে যাবে।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/62sVy899ZcyibWn5nnBK.jpg)
তিনি আরও বলেন, মানুষ যখন নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়, তখন আবেগ বা প্রচারে নয়, বাস্তবতার ওপরেই ভরসা করে। তাঁর দাবি, বিহারের ভোটেই সেটা আবার প্রমাণ হল। বিজেপি শিবিরে ইতিমধ্যেই উৎসবের আবহ, আর নেতারা মনে করছেন—এই ফলাফল বিহারের সাধারণ মানুষের দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশার প্রতিফলন।
খন্নার কথায়, “মহাগঠবন্ধন যতই প্রচারে বড় বড় দাবি করে থাকুক, মানুষ সেই ফাঁকা স্লোগানকে বিশ্বাস করেনি। উন্নয়নের রাজনীতিই জিতেছে।” বিহারের রাজনীতিতে এই ফল কতটা প্রভাব ফেলবে, সামনে আরও কী পরিবর্তন আসতে পারে, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে।
“এনডিএ ছাড়া বিকল্প নেই”— বিহারের ফলাফলে আত্মবিশ্বাসী সুদেশ খন্নার বার্তা
বিহারে এনডিএ-র বড় জয়ের মাঝেই বিস্ফোরক মন্তব্য উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী সুরেশ খন্নার—বলেন, বিহারের মানুষ আগেই ঠিক করেছিলেন ভাল শাসনের জন্য এনডিএকেই ভোট দেবেন এবং আজ মহাগঠবন্ধনের মুখোশ খুলে যাবে।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহারে এনডিএ যখন স্পষ্ট সংখ্যাগরিষ্ঠতার কাছে পৌঁছে যাচ্ছে, তখনই প্রতিক্রিয়া দিলেন উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী সুরেশ খন্না। তাঁর দাবি, বিহারের মানুষ অনেক আগেই ঠিক করে ফেলেছিলেন কাকে ভোট দেবেন। তাঁদের কাছে উন্নয়ন, স্থিরতা এবং পরিষ্কার শাসনব্যবস্থাই ছিল প্রধান বিষয়, আর সেই জায়গায় এনডিএর বিকল্প কেউ নেই। খন্নার কথায়, “ভাল শাসনের জন্য বিহারের মানুষ এনডিএকেই বেছে নিয়েছেন। এজন্যই এত বড় ব্যবধানে জয় হচ্ছে। মহাগঠবন্ধন আজ ভোটের ফলের সামনে পুরোপুরি উন্মোচিত হয়ে যাবে।”
তিনি আরও বলেন, মানুষ যখন নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেয়, তখন আবেগ বা প্রচারে নয়, বাস্তবতার ওপরেই ভরসা করে। তাঁর দাবি, বিহারের ভোটেই সেটা আবার প্রমাণ হল। বিজেপি শিবিরে ইতিমধ্যেই উৎসবের আবহ, আর নেতারা মনে করছেন—এই ফলাফল বিহারের সাধারণ মানুষের দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশার প্রতিফলন।
খন্নার কথায়, “মহাগঠবন্ধন যতই প্রচারে বড় বড় দাবি করে থাকুক, মানুষ সেই ফাঁকা স্লোগানকে বিশ্বাস করেনি। উন্নয়নের রাজনীতিই জিতেছে।” বিহারের রাজনীতিতে এই ফল কতটা প্রভাব ফেলবে, সামনে আরও কী পরিবর্তন আসতে পারে, তা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে।