নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএ যখন স্পষ্টভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছাপিয়ে ১৯০–এরও বেশি আসনে এগোচ্ছে, তখন প্রতিক্রিয়া জানালেন শিব সেনা নেত্রী শায়না এনসি। তাঁর কথায়, বিহারের মানুষ একটি ইতিহাস তৈরি করেছেন। ২৪৩টি আসনের মধ্যে এত বড় ব্যবধানে এনডিএকে এগিয়ে রাখার পেছনে রয়েছে দু’টি বড় কারণ—অভূতপূর্ব ভোটদানের হার এবং মহিলাদের বড় অংশগ্রহণ।
শায়না এনসি বলেন, “এই ফলাফল শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ৬১ শতাংশের বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন এবং তার মধ্যেই এনডিএ ১৯০–এর বেশি আসনে এগিয়ে থাকা সত্যিই রেকর্ড।” তিনি জানান, মহিলারা এই নির্বাচনে নজিরবিহীনভাবে ভোট দিতে বেরিয়েছেন এবং সেই ভোটই অনেক জায়গায় ফল নির্ধারণ করেছে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/qpYYDqslSv8RWI86EC0V.jpg)
প্রাক্তন শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে এই রায়কে শায়না পরিষ্কার বার্তা বলে মনে করেন। তাঁর কথায়, “বিহারের মানুষ জঙ্গলরাজের যুগকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তারা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন যে উন্নয়ন, শাসন এবং নিরাপত্তাকেই তারা বেছে নিতে চান।”
এ ছাড়াও, এত বড় পরিসরে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করায় নির্বাচন কমিশনকে অভিনন্দন জানিয়ে শায়না বলেন, “বিহারে এত বড় ভোটপ্রক্রিয়া নির্বিঘ্নে পরিচালনা করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে বিশেষভাবে অভিনন্দন জানাই।”
বিহারের এই প্রাথমিক ফলাফল ইতিমধ্যেই জাতীয় রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে, আর শায়নার দাবি—এই রায় ভবিষ্যতের রাজনীতির দিকচিহ্নও স্পষ্ট করে দিচ্ছে।
জঙ্গলরাজ আর নয়! বিহারে এনডিএ কেন জয় পেল ব্যাখ্যা করলেন নেত্রী
বিহারে এনডিএর ঐতিহাসিক লিড নিয়ে শিব সেনা নেত্রী শায়না এনসির মন্তব্য—মহিলাদের ব্যাপক অংশগ্রহণ ও ৬১% ভোট turnout–এর মধ্যেই এনডিএর রেকর্ডব্রেকিং সাফল্য।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএ যখন স্পষ্টভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠতা ছাপিয়ে ১৯০–এরও বেশি আসনে এগোচ্ছে, তখন প্রতিক্রিয়া জানালেন শিব সেনা নেত্রী শায়না এনসি। তাঁর কথায়, বিহারের মানুষ একটি ইতিহাস তৈরি করেছেন। ২৪৩টি আসনের মধ্যে এত বড় ব্যবধানে এনডিএকে এগিয়ে রাখার পেছনে রয়েছে দু’টি বড় কারণ—অভূতপূর্ব ভোটদানের হার এবং মহিলাদের বড় অংশগ্রহণ।
শায়না এনসি বলেন, “এই ফলাফল শুধু রাজনৈতিক নয়, এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। ৬১ শতাংশের বেশি ভোটার ভোট দিয়েছেন এবং তার মধ্যেই এনডিএ ১৯০–এর বেশি আসনে এগিয়ে থাকা সত্যিই রেকর্ড।” তিনি জানান, মহিলারা এই নির্বাচনে নজিরবিহীনভাবে ভোট দিতে বেরিয়েছেন এবং সেই ভোটই অনেক জায়গায় ফল নির্ধারণ করেছে।
প্রাক্তন শাসনব্যবস্থার বিরুদ্ধে এই রায়কে শায়না পরিষ্কার বার্তা বলে মনে করেন। তাঁর কথায়, “বিহারের মানুষ জঙ্গলরাজের যুগকে সম্পূর্ণভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন। তারা পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন যে উন্নয়ন, শাসন এবং নিরাপত্তাকেই তারা বেছে নিতে চান।”
এ ছাড়াও, এত বড় পরিসরে শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করায় নির্বাচন কমিশনকে অভিনন্দন জানিয়ে শায়না বলেন, “বিহারে এত বড় ভোটপ্রক্রিয়া নির্বিঘ্নে পরিচালনা করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে বিশেষভাবে অভিনন্দন জানাই।”
বিহারের এই প্রাথমিক ফলাফল ইতিমধ্যেই জাতীয় রাজনীতিতে নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে, আর শায়নার দাবি—এই রায় ভবিষ্যতের রাজনীতির দিকচিহ্নও স্পষ্ট করে দিচ্ছে।