নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশের বিমান পরিবহন ব্যবস্থায় তীব্র অরাজকতার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকেই দায়ী করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ইন্ডিগো-র পরপর ফ্লাইট বাতিল ও বিপর্যয়ের মাঝেই রাহুল অভিযোগ করেছেন, সরকারের তৈরি করা ‘মনোপলি মডেলই’ এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। তিনি বলেন, এর ফল ভোগ করতে হচ্ছে সাধারণ ভারতীয়দের—বিলম্ব, বাতিল এবং সম্পূর্ণ অসহায়তার মধ্য দিয়ে।
গত বৃহস্পতিবার এক দিনে ইন্ডিগো ৫৫০–রও বেশি ফ্লাইট বাতিল করেছে। শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত বাতিলের সংখ্যা ৪৫০–রও বেশি। দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরে শত শত যাত্রী ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে পড়ে দুর্ভোগে পড়েছেন। রাহুল বলেন, “ইন্ডিগো বিপর্যয়ই সরকারের মনোপলি মডেলের প্রকৃত ফল।”
রাহুলের বক্তব্যকে সমর্থন করে কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরাও সরাসরি কেন্দ্রকে নিশানা করেছেন। তিনি বলেন, দেশে প্রায় সব ক্ষেত্রই এখন কয়েকজনের হাতে কেন্দ্রীভূত হয়ে গিয়েছে। এটি দেশের অর্থনীতি, গণতন্ত্র এমনকি দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/11/24/indigo-2025-11-24-19-36-25.png)
ইন্ডিগো, যা দেশের সবচেয়ে বড় বিমান সংস্থা, টানা তৃতীয় দিন ধরেই ব্যাপক সঙ্কটে পড়েছে। দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই বাতিল হয়েছে অন্তত ২২৫টি ফ্লাইট। বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া বিমানবন্দরে ১০০টির বেশি এবং হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় ৯০টি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, ক্যাবিন ক্রুর ঘাটতি এবং অন্যান্য অপারেশনাল সমস্যার জন্য এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত যাত্রীদের উদ্দেশে সংস্থাটি ক্ষমাও চেয়েছে। একই সঙ্গে ইন্ডিগো ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (DGCA)-এর কাছে A320 বিমানের ক্ষেত্রে কিছু নিয়মে সাময়িক ছাড় চেয়েছে, যা ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত বলবৎ রাখার আবেদন জানানো হয়েছে।
DGCA বলেছে, নতুন ক্লান্তি-নিয়ন্ত্রণ (FDTL) নিয়মের দ্বিতীয় ধাপ চালুর পরিপ্রেক্ষিতে বদলে যাওয়া সময়সূচি, ক্রু ব্যবস্থাপনা ঘাটতি এবং শীতকালীন চাপের কারণে এই বিপর্যয় ঘটেছে। আদালতের নির্দেশে সংশোধিত এই নিয়ম দুটি ধাপে—১ জুলাই এবং ১ নভেম্বর, ২০২৫—চালু করা হয়েছিল।
ভারতের আকাশে টানা বিপর্যয়! ইন্ডিগোর ১,০০০–র বেশি ফ্লাইট বাতিল, রাহুলের বিস্ফোরক অভিযোগ
ইন্ডিগোর ব্যাপক ফ্লাইট বাতিল ও অরাজকতা নিয়ে কেন্দ্রকে তীব্র আক্রমণ রাহুল ও প্রিয়াঙ্কার। দেশজুড়ে যাত্রীদুর্ভোগ, দিল্লি–বেঙ্গালুরু–হায়দরাবাদে রেকর্ড ফ্লাইট বাতিল।
নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশের বিমান পরিবহন ব্যবস্থায় তীব্র অরাজকতার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকেই দায়ী করলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ইন্ডিগো-র পরপর ফ্লাইট বাতিল ও বিপর্যয়ের মাঝেই রাহুল অভিযোগ করেছেন, সরকারের তৈরি করা ‘মনোপলি মডেলই’ এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী। তিনি বলেন, এর ফল ভোগ করতে হচ্ছে সাধারণ ভারতীয়দের—বিলম্ব, বাতিল এবং সম্পূর্ণ অসহায়তার মধ্য দিয়ে।
গত বৃহস্পতিবার এক দিনে ইন্ডিগো ৫৫০–রও বেশি ফ্লাইট বাতিল করেছে। শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত বাতিলের সংখ্যা ৪৫০–রও বেশি। দেশের বিভিন্ন বিমানবন্দরে শত শত যাত্রী ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকে পড়ে দুর্ভোগে পড়েছেন। রাহুল বলেন, “ইন্ডিগো বিপর্যয়ই সরকারের মনোপলি মডেলের প্রকৃত ফল।”
রাহুলের বক্তব্যকে সমর্থন করে কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরাও সরাসরি কেন্দ্রকে নিশানা করেছেন। তিনি বলেন, দেশে প্রায় সব ক্ষেত্রই এখন কয়েকজনের হাতে কেন্দ্রীভূত হয়ে গিয়েছে। এটি দেশের অর্থনীতি, গণতন্ত্র এমনকি দেশের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের পক্ষেও ক্ষতিকর।
ইন্ডিগো, যা দেশের সবচেয়ে বড় বিমান সংস্থা, টানা তৃতীয় দিন ধরেই ব্যাপক সঙ্কটে পড়েছে। দিল্লির ইন্দিরা গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেই বাতিল হয়েছে অন্তত ২২৫টি ফ্লাইট। বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড়া বিমানবন্দরে ১০০টির বেশি এবং হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রায় ৯০টি ফ্লাইট বাতিল হয়েছে।
সংস্থাটি জানিয়েছে, ক্যাবিন ক্রুর ঘাটতি এবং অন্যান্য অপারেশনাল সমস্যার জন্য এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত যাত্রীদের উদ্দেশে সংস্থাটি ক্ষমাও চেয়েছে। একই সঙ্গে ইন্ডিগো ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (DGCA)-এর কাছে A320 বিমানের ক্ষেত্রে কিছু নিয়মে সাময়িক ছাড় চেয়েছে, যা ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত বলবৎ রাখার আবেদন জানানো হয়েছে।
DGCA বলেছে, নতুন ক্লান্তি-নিয়ন্ত্রণ (FDTL) নিয়মের দ্বিতীয় ধাপ চালুর পরিপ্রেক্ষিতে বদলে যাওয়া সময়সূচি, ক্রু ব্যবস্থাপনা ঘাটতি এবং শীতকালীন চাপের কারণে এই বিপর্যয় ঘটেছে। আদালতের নির্দেশে সংশোধিত এই নিয়ম দুটি ধাপে—১ জুলাই এবং ১ নভেম্বর, ২০২৫—চালু করা হয়েছিল।