নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহারের রাজনীতিতে ফের সরগরম পরিবেশ। মহাগঠবন্ধন (Mahagathbandhan) জোটকে একহাত নিলেন রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক মোরচার (RLM) জাতীয় সভাপতি উপেন্দ্র কুশওয়াহা। তাঁর দাবি, জনগণ ইতিমধ্যেই মহাগঠবন্ধনের রাজনীতি এবং ‘SIR’ ইস্যু পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে।
কুশওয়াহা বলেন, “তারা ‘SIR’ নিয়ে অনেক হইচই করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী পেল? আজ কি জনগণ সে বিষয়ে আলোচনা করে? না, কারণ মানুষ বুঝে গেছে, এটা নিছক রাজনৈতিক নাটক ছিল।”
তিনি আরও বলেন, “লালু প্রসাদ যাদব যখন বিহারের ক্ষমতায় ছিলেন, তখন ১৫ বছর ধরে কোনো দলিতকেও ওয়ার্ড সদস্য হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। শুধু দলিত নারী নয়, অতিপিছিয়ে পড়া পরিবারের নারীরাও কোনোভাবে প্রতিনিধিত্ব পায়নি। এমনকি পুরুষরাও না।”
কুশওয়াহার দাবি, নিতীশ কুমার ক্ষমতায় আসার পর NDA সরকারই প্রথম আইন পরিবর্তন করে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায় ও দলিতদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের সুযোগ তৈরি করে। তাঁর ভাষায়, “আজ সেই মানুষরাই সম্মানের সঙ্গে সমাজে দাঁড়াতে পারছেন। এটা সম্ভব হয়েছে নীতীশ কুমারের প্রশাসনে।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2024/10/20/A9BBiIunoZiAJXnFhVA5.jpg)
তিনি তীব্র কটাক্ষ করে প্রশ্ন তোলেন, “লালু যাদবকে কে বাধা দিয়েছিল এই সুযোগ দিতে? তখন কেন কিছুই করেননি?”
কুশওয়াহা আরও বলেন, “এখন ক্ষমতা হাতছাড়া হওয়ার পর আবারও প্রলোভনের রাজনীতি শুরু করেছে তারা। কিন্তু জনগণ এখন খুব ভালো করেই জানে, কে তাদের পাশে থাকে আর কে শুধু ভোটের সময় তাদের মনে রাখে।”
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, কুশওয়াহার এই বক্তব্য শুধু লালু প্রসাদ যাদব ও মহাগঠবন্ধনের প্রতি কটাক্ষ নয়, বরং বিহারের আসন্ন রাজনীতির মাটিতে NDA’র শক্তি পুনর্গঠনের ইঙ্গিতও।
লালু আমলে দলিতরা সুযোগই পেত না!’ — বিস্ফোরক মন্তব্য উপেন্দ্র কুশওয়াহার
লালুর বিরুদ্ধে বিস্ফোরক মন্তব্য উপেন্দ্র কুশওয়াহার।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহারের রাজনীতিতে ফের সরগরম পরিবেশ। মহাগঠবন্ধন (Mahagathbandhan) জোটকে একহাত নিলেন রাষ্ট্রীয় লোকতান্ত্রিক মোরচার (RLM) জাতীয় সভাপতি উপেন্দ্র কুশওয়াহা। তাঁর দাবি, জনগণ ইতিমধ্যেই মহাগঠবন্ধনের রাজনীতি এবং ‘SIR’ ইস্যু পুরোপুরি প্রত্যাখ্যান করেছে।
কুশওয়াহা বলেন, “তারা ‘SIR’ নিয়ে অনেক হইচই করেছিল, কিন্তু শেষ পর্যন্ত কী পেল? আজ কি জনগণ সে বিষয়ে আলোচনা করে? না, কারণ মানুষ বুঝে গেছে, এটা নিছক রাজনৈতিক নাটক ছিল।”
তিনি আরও বলেন, “লালু প্রসাদ যাদব যখন বিহারের ক্ষমতায় ছিলেন, তখন ১৫ বছর ধরে কোনো দলিতকেও ওয়ার্ড সদস্য হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। শুধু দলিত নারী নয়, অতিপিছিয়ে পড়া পরিবারের নারীরাও কোনোভাবে প্রতিনিধিত্ব পায়নি। এমনকি পুরুষরাও না।”
কুশওয়াহার দাবি, নিতীশ কুমার ক্ষমতায় আসার পর NDA সরকারই প্রথম আইন পরিবর্তন করে পিছিয়ে পড়া সম্প্রদায় ও দলিতদের রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্বের সুযোগ তৈরি করে। তাঁর ভাষায়, “আজ সেই মানুষরাই সম্মানের সঙ্গে সমাজে দাঁড়াতে পারছেন। এটা সম্ভব হয়েছে নীতীশ কুমারের প্রশাসনে।”
তিনি তীব্র কটাক্ষ করে প্রশ্ন তোলেন, “লালু যাদবকে কে বাধা দিয়েছিল এই সুযোগ দিতে? তখন কেন কিছুই করেননি?”
কুশওয়াহা আরও বলেন, “এখন ক্ষমতা হাতছাড়া হওয়ার পর আবারও প্রলোভনের রাজনীতি শুরু করেছে তারা। কিন্তু জনগণ এখন খুব ভালো করেই জানে, কে তাদের পাশে থাকে আর কে শুধু ভোটের সময় তাদের মনে রাখে।”
রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের মতে, কুশওয়াহার এই বক্তব্য শুধু লালু প্রসাদ যাদব ও মহাগঠবন্ধনের প্রতি কটাক্ষ নয়, বরং বিহারের আসন্ন রাজনীতির মাটিতে NDA’র শক্তি পুনর্গঠনের ইঙ্গিতও।