/anm-bengali/media/media_files/2025/04/28/8u3IilkiHS3W1ASSQaqY.jpeg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: মুম্বই ট্রাফিক কন্ট্রোল রুমে শুক্রবার ভোরে হঠাৎই আসে এক চাঞ্চল্যকর হোয়াটসঅ্যাপ মেসেজ। সেই বার্তায় বলা হয়, অনন্ত চতুর্দশীর দিনে শহরের বিভিন্ন প্রান্তে বড়সড় বিস্ফোরণ ঘটানো হবে। হুমকি দেওয়া হয়, বহু গাড়িতে মানববোমা এবং আরডিএক্স মজুত করা হয়েছে। এমনকি দাবি করা হয়, পাকিস্তান-ভিত্তিক এক জঙ্গি সংগঠনের ১৪ জন সদস্য ইতিমধ্যেই শহরে ঢুকে পড়েছে।
খবরটি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মুম্বই পুলিশ নড়েচড়ে বসে। গোটা বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তদন্ত শুরু হয়। এখনো পর্যন্ত বার্তাটির সত্যতা যাচাই করা হচ্ছে। তবু পুলিশ গোটা শহরে সতর্কতা বাড়িয়েছে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/05/mumbai-bomb-threat-2025-09-05-12-29-20.jpg)
এর আগে ২৯ আগস্ট পাটনা সিভিল কোর্টেও এমনই আতঙ্ক ছড়ায়। সেদিন আদালতের ইমেইলে বোমার হুমকি আসে। ইমেইলে লেখা ছিল, আদালতের ভেতরে বিস্ফোরক রাখা হয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে পাটনা সিভিল কোর্ট চত্বর ঘিরে ফেলে পুলিশ। তৎক্ষণাৎ নামানো হয় বোম্ব স্কোয়াড ও ডগ স্কোয়াড। দীর্ঘ সময় ধরে পুরো আদালত চত্বর তল্লাশি চালানো হয়। পরে অবশ্য কোনও বিস্ফোরক মেলেনি।
পাটনার সেন্ট্রাল এসপি দীক্ষা সাংবাদিকদের জানান, “হুমকি বার্তা আসতেই আমরা ব্যবস্থা নিই। নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছিল। তল্লাশি শেষে কিছুই পাওয়া যায়নি।”
মুম্বই ও পাটনার এই দুটি ঘটনাই নতুন করে আতঙ্ক ছড়িয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে। কোথাও সত্যি হুমকি, কোথাও ভুয়ো আতঙ্ক—দুটোতেই প্রশ্ন উঠছে, নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে আরও কড়াকড়ি প্রয়োজন কি না।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us