নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যসভায় মঙ্গলবার তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয় যখন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা রাজ্যসভায় সরকার পক্ষের নেতা জেপি নাড্ডা বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গেকে উদ্দেশ্য করে বলেন, তিনি "মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছেন"। এই মন্তব্যকে ঘিরেই শুরু হয় প্রবল বিক্ষোভ ও শোরগোল।
'অপারেশন সিঁদুর'-নিয়ে বিশেষ আলোচনার সময় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ৮৩ বছর বয়সী কংগ্রেস নেতা খাড়গের বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করেন নাড্ডা। তিনি অভিযোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে খাড়গের ভাষা চূড়ান্ত অনভিপ্রেত ও অবমাননাকর।
নাড্ডা বলেন, "তিনি (খাড়গে) অত্যন্ত জ্যেষ্ঠ নেতা, কিন্তু যেভাবে প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, তা দুঃখজনক। আমি বুঝতে পারি তাঁর ব্যথা—কারণ গত ১১ বছর ধরে মোদি দেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, আর তিনিই আজ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় নেতা। এই সত্যটা হয়তো খড়্গে সহ্য করতে পারছেন না। দলপ্রেম এতটাই চরমে উঠেছে যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে এমন ভাষা ব্যবহার করেছেন।"
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/AHui8wDe7hiaSqf4Ni5t.jpg)
এই মন্তব্যের পরপরই রাজ্যসভার বিরোধী সাংসদরা একযোগে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন। সভাকক্ষজুড়ে চরম হট্টগোল শুরু হয়, যা কার্যক্রম ব্যাহত করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষমেশ জেপি নাড্ডা নিজের মন্তব্য প্রত্যাহার করে নেন এবং কংগ্রেস সভাপতি খাড়গের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
তবে এই বিতর্ক থেমে থাকেনি কেবল সংসদের ভিতরে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। শাসক-বিরোধী দুই শিবিরেই শুরু হয়েছে পাল্টাপাল্টি বাক্যযুদ্ধ। অনেকে বলছেন, এই মন্তব্য কেবল একজন রাজনৈতিক নেতার ব্যক্তিগত অপমানই নয়, সংসদীয় ভাষার গরিমাকেও ক্ষুণ্ণ করেছে।
“খাড়গে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন!” — রাজ্যসভায় নাড্ডার বিস্ফোরক মন্তব্য ঘিরে তুফান! শেষে ক্ষমা!
মল্লিকার্জুন খাড়গেকে নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করে ক্ষমা চাইলেন বিজেপি সাংসদ জেপি নাড্ডা।
নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যসভায় মঙ্গলবার তীব্র উত্তেজনার সৃষ্টি হয় যখন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী তথা রাজ্যসভায় সরকার পক্ষের নেতা জেপি নাড্ডা বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খাড়গেকে উদ্দেশ্য করে বলেন, তিনি "মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছেন"। এই মন্তব্যকে ঘিরেই শুরু হয় প্রবল বিক্ষোভ ও শোরগোল।
'অপারেশন সিঁদুর'-নিয়ে বিশেষ আলোচনার সময় বক্তব্য রাখতে গিয়ে ৮৩ বছর বয়সী কংগ্রেস নেতা খাড়গের বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করেন নাড্ডা। তিনি অভিযোগ করেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে খাড়গের ভাষা চূড়ান্ত অনভিপ্রেত ও অবমাননাকর।
নাড্ডা বলেন, "তিনি (খাড়গে) অত্যন্ত জ্যেষ্ঠ নেতা, কিন্তু যেভাবে প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে মন্তব্য করেছেন, তা দুঃখজনক। আমি বুঝতে পারি তাঁর ব্যথা—কারণ গত ১১ বছর ধরে মোদি দেশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, আর তিনিই আজ বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় নেতা। এই সত্যটা হয়তো খড়্গে সহ্য করতে পারছেন না। দলপ্রেম এতটাই চরমে উঠেছে যে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে এমন ভাষা ব্যবহার করেছেন।"
এই মন্তব্যের পরপরই রাজ্যসভার বিরোধী সাংসদরা একযোগে প্রতিবাদে ফেটে পড়েন। সভাকক্ষজুড়ে চরম হট্টগোল শুরু হয়, যা কার্যক্রম ব্যাহত করে। পরিস্থিতি সামাল দিতে শেষমেশ জেপি নাড্ডা নিজের মন্তব্য প্রত্যাহার করে নেন এবং কংগ্রেস সভাপতি খাড়গের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন।
তবে এই বিতর্ক থেমে থাকেনি কেবল সংসদের ভিতরে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। শাসক-বিরোধী দুই শিবিরেই শুরু হয়েছে পাল্টাপাল্টি বাক্যযুদ্ধ। অনেকে বলছেন, এই মন্তব্য কেবল একজন রাজনৈতিক নেতার ব্যক্তিগত অপমানই নয়, সংসদীয় ভাষার গরিমাকেও ক্ষুণ্ণ করেছে।