/anm-bengali/media/media_files/w3TWoc1eghkEUwqYfmv7.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: বুধবার রাত আটটা নাগাদ উত্তরপ্রদেশের গোরখপুরে ঘটল এক চাঞ্চল্যকর খুন। স্থানীয় একটি ফটোস্টুডিওতে ছবি তুলতে গিয়েছিলেন মমতা ওরফে মুক্তি চৌহান (৩০)। হঠাৎ সেখানে হাজির হন তাঁর স্বামী বিষ্ণুকর্মা চৌহান। মুহূর্তেই শুরু হয় তীব্র বাগবিতণ্ডা। আর সেই বিতর্ক গড়াল ভয়ঙ্কর পরিণতিতে—স্ত্রীর মাথায় গুলি চালালেন বিষ্ণুকর্মা।
রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে লুটিয়ে পড়েন মমতা। স্থানীয়রা দ্রুত তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে যান। কিন্তু চিকিৎসকরা জানান, হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই তিনি মারা গিয়েছেন।
গুলির শব্দে পুরো এলাকা মুহূর্তে আতঙ্কে কেঁপে ওঠে। খুনের পর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত স্বামী। তবে পুলিশ দ্রুত তৎপর হয়ে তাকে পাকড়াও করতে সক্ষম হয়।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/rNmDutLsOTNUIXIhQ8H1.jpg)
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বিষ্ণুকর্মা ও মমতার দাম্পত্য জীবন দীর্ঘদিন ধরেই অশান্তিতে ভরা ছিল। বিয়ের পর থেকে প্রায় দশ বছর ধরে বিবাদ চলছিল তাঁদের মধ্যে। মূল সমস্যা ছিল সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে। সেই কারণে দেড় বছর আগে থেকেই তাঁরা আলাদা থাকতে শুরু করেছিলেন। কিন্তু অশান্তির শেষ টানতে গিয়ে বিষ্ণুকর্মা বেছে নিলেন হত্যার পথ।
এই ঘটনায় এলাকায় নেমে এসেছে চাঞ্চল্য। পরিবার-পরিজন থেকে সাধারণ মানুষ—সবার মুখে একই প্রশ্ন, “সম্পত্তির লড়াইয়ে কি এভাবেই শেষ হয় সম্পর্ক?”
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us