/anm-bengali/media/media_files/2025/02/10/RDQSOtmuNJfvIR6CAPSq.jpg)
ফাইল চিত্র
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদের সার্টিফিকেট ওয়াকফ বোর্ড কীভাবে দেওয়া হবে? প্রশ্ন তুলল কর্ণাটক হাইকোর্ট (Karnataka High Court)। ২০২৩ সালের ৩০ আগস্ট ওয়াকফ বোর্ড এবং বোর্ডের জেলা অফিসারদের মুসলিম দম্পতিদের বিবাহ ও বিবাহ বিচ্ছেদের শংসাপত্র দেওয়ার অনুমোদন দেয় রাজ্য সরকার। রাজ্যের সংখ্যালঘু ও ওয়াকফ এবং হজ দফতরের আন্ডার সেক্রেটারি দ্বারা জারি হওয়া সেই গভর্নমেন্ট অর্ডারের বৈধতা জনস্বার্থ মামলায় চ্যালেঞ্জ ওয়াসিম পাসার।
স্থাবর এবং অস্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত বিষয় সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সুযোগ আছে ওয়াক আইনে। কিন্তু বিবাহ সংক্রান্ত শংসাপত্র দেওয়ার অধিকার তাদের নেই। মামলাকারীর এমন বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে গত বছর আদালত ওই নির্দেশিকায় স্থগিতাদেশ দেয়। সেই সঙ্গে রাজ্যের বক্তব্য তলব করে। কিন্তু সোমবারের শুনানিতেও রাজ্য সেই জবাব দিতে না পারায় আরও সময় বরাদ্দ আদালতের।
ওয়াকফ বিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদের শংসাপত্র দিচ্ছে? জবাব দেওয়ার জন্য বেশি সময় দেওয়া যাবে না। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুতর। আপাতদৃষ্টিতে ওয়াকফ আইন অনুসারে এমন ক্ষমতাই তাদের নেই। মন্তব্য প্রধান বিচারপতি এন ভি আঞ্জারিয়া ও বিচারপতি এমআই অরুণের। ১৯ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী শুনানি।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us