নিজস্ব সংবাদদাতা: হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়েব সিং সাইনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি-কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, মন কি বাত অনুষ্ঠানে কুরুক্ষেত্র ও হরিয়ানার গৌরবময় ঐতিহ্যের কথা বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন,কুরুক্ষেত্রের মহাভারত অনুভব কেন্দ্রের প্রশংসা হরিয়ানার মানুষের কাছে গর্বের বিষয়। 3D আলো-আওয়াজ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে মহাভারতের উপস্থাপনা হরিয়ানার সংস্কৃতিকে বিশ্ব দরবারে নতুন পরিচিতি দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আন্তর্জাতিক গীতা মহোৎসব-এর মাধ্যমে ব্রহ্মা সরোবর থেকে গীতার অনুপ্রেরণা আজ বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ছে। সৌদি আরব থেকে ইউরোপ, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া এবং মধ্য এশিয়াতেও গীতা মহোৎসবের আলোচনা হচ্ছে, যা ভারতের সাংস্কৃতিক শক্তির প্রমাণ বলেই মত তাঁর। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই সাফল্য সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বেই। তাঁর পথনির্দেশে হরিয়ানা সরকার রাজ্যের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য আরও সমৃদ্ধ করতে এবং কুরুক্ষেত্রকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান আধ্যাত্মিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/04/23/Id2Mcz7nko0mqEslrWjK.jpg)
সৌদি থেকে ইউরোপ—গীতা মহোৎসবের জয়জয়কার! কী বললেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী?
মন কি বাত-এ কুরুক্ষেত্রের প্রশংসা করায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানালেন হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী। গীতা মহোৎসব ও মহাভারত অনুভব কেন্দ্র নিয়ে গর্বের বার্তা।
নিজস্ব সংবাদদাতা: হরিয়ানার মুখ্যমন্ত্রী নায়েব সিং সাইনি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি-কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, মন কি বাত অনুষ্ঠানে কুরুক্ষেত্র ও হরিয়ানার গৌরবময় ঐতিহ্যের কথা বিশেষভাবে তুলে ধরেছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন,কুরুক্ষেত্রের মহাভারত অনুভব কেন্দ্রের প্রশংসা হরিয়ানার মানুষের কাছে গর্বের বিষয়। 3D আলো-আওয়াজ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে মহাভারতের উপস্থাপনা হরিয়ানার সংস্কৃতিকে বিশ্ব দরবারে নতুন পরিচিতি দিচ্ছে বলে মন্তব্য করেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেন, আন্তর্জাতিক গীতা মহোৎসব-এর মাধ্যমে ব্রহ্মা সরোবর থেকে গীতার অনুপ্রেরণা আজ বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ছে। সৌদি আরব থেকে ইউরোপ, লাটভিয়া, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া এবং মধ্য এশিয়াতেও গীতা মহোৎসবের আলোচনা হচ্ছে, যা ভারতের সাংস্কৃতিক শক্তির প্রমাণ বলেই মত তাঁর। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, এই সাফল্য সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বেই। তাঁর পথনির্দেশে হরিয়ানা সরকার রাজ্যের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য আরও সমৃদ্ধ করতে এবং কুরুক্ষেত্রকে বিশ্বের অন্যতম প্রধান আধ্যাত্মিক কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তুলতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।