নিজস্ব সংবাদদাতা: রাশিয়া থেকে তেল আমদানি নিয়ে ফের চাপে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—ভারত যদি রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যায়, তাহলে আমেরিকার তরফে আর্থিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। এই ইস্যুতে এবার মুখ খুললেন কংগ্রেস নেতা মণিশঙ্কর আইয়ার।
সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে আইয়ার বলেন, “আমাকে কেন জিজ্ঞেস করছেন? এটা জয়শঙ্করজির (পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর) কাছে জিজ্ঞেস করুন।” এরপরেই তিনি মন্তব্য করেন, “যতদূর আমি জানি, আমাদের সরকারি তেল কোম্পানিগুলি এখন আর রাশিয়া থেকে তেল কিনছে না। কেবলমাত্র কিছু বেসরকারি কোম্পানি এখনো সীমিত পরিমাণে তেল ক্রয় করছে।”
মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই প্রথম নয়, আগেও রাশিয়া থেকে তেল আমদানি নিয়ে ভারতের ওপর চাপ তৈরি করা হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, রাশিয়ার জ্বালানি বাজারে অর্থ ঢালা মানে তাদের যুদ্ধ অর্থনীতিকে পরোক্ষে শক্তিশালী করা। তবে ভারত বারবার জানিয়েছে—দেশের জ্বালানি চাহিদা ও জনগণের স্বার্থেই তারা বিকল্প উৎস থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেয়।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/06/17/2SlkrWle4kXsPy3moNF8.JPG)
বিশ্লেষকদের মতে, মণিশঙ্কর আইয়ারের মন্তব্য সরাসরি সরকারের পররাষ্ট্রনীতির দিকে কটাক্ষ। একই সঙ্গে তাঁর এই মন্তব্য স্পষ্ট করছে যে, ভারতের সরকারি ও বেসরকারি তেল আমদানির নীতি এখন দ্বিখণ্ডিত পথে চলছে।
এই ঘটনার পর রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। ট্রাম্পের সতর্কবার্তার পর কী অবস্থান নেবে ভারত—সেদিকেই এখন নজর সকলের।
'আমাকে নয়, জয়শঙ্করজিকে জিজ্ঞেস করুন’— ট্রাম্পের সতর্কবার্তা ঘিরে কংগ্রেস নেতার তির্যক মন্তব্য
ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি নিয়ে এবার তীব্র বিতর্কিত মন্তব্য করলেন কংগ্রেস নেতা।
নিজস্ব সংবাদদাতা: রাশিয়া থেকে তেল আমদানি নিয়ে ফের চাপে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—ভারত যদি রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যায়, তাহলে আমেরিকার তরফে আর্থিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে। এই ইস্যুতে এবার মুখ খুললেন কংগ্রেস নেতা মণিশঙ্কর আইয়ার।
সংবাদমাধ্যমের প্রশ্নের উত্তরে আইয়ার বলেন, “আমাকে কেন জিজ্ঞেস করছেন? এটা জয়শঙ্করজির (পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর) কাছে জিজ্ঞেস করুন।” এরপরেই তিনি মন্তব্য করেন, “যতদূর আমি জানি, আমাদের সরকারি তেল কোম্পানিগুলি এখন আর রাশিয়া থেকে তেল কিনছে না। কেবলমাত্র কিছু বেসরকারি কোম্পানি এখনো সীমিত পরিমাণে তেল ক্রয় করছে।”
মার্কিন প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই প্রথম নয়, আগেও রাশিয়া থেকে তেল আমদানি নিয়ে ভারতের ওপর চাপ তৈরি করা হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসনের দাবি, রাশিয়ার জ্বালানি বাজারে অর্থ ঢালা মানে তাদের যুদ্ধ অর্থনীতিকে পরোক্ষে শক্তিশালী করা। তবে ভারত বারবার জানিয়েছে—দেশের জ্বালানি চাহিদা ও জনগণের স্বার্থেই তারা বিকল্প উৎস থেকে তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেয়।
বিশ্লেষকদের মতে, মণিশঙ্কর আইয়ারের মন্তব্য সরাসরি সরকারের পররাষ্ট্রনীতির দিকে কটাক্ষ। একই সঙ্গে তাঁর এই মন্তব্য স্পষ্ট করছে যে, ভারতের সরকারি ও বেসরকারি তেল আমদানির নীতি এখন দ্বিখণ্ডিত পথে চলছে।
এই ঘটনার পর রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে নতুন বিতর্ক। ট্রাম্পের সতর্কবার্তার পর কী অবস্থান নেবে ভারত—সেদিকেই এখন নজর সকলের।