নিজস্ব সংবাদদাতা: ছত্তিশগড়ের বস্তার অঞ্চলে অবশেষে নকশালবাদের দমন অভিযানে বড় সাফল্য পেল রাজ্য সরকার। শনিবার রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় শর্মা এক সাংবাদিক বৈঠকে জানান, “আমি আন্তরিকভাবে প্রধানমন্ত্রী **নরেন্দ্র মোদীজির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁর আহ্বানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ নিজে এই গোটা কৌশল নির্ধারণ করেছেন।”
বিজয় শর্মা বলেন, “আজ বস্তারের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন। এত বছর পর আমরা বলতে পারি, বস্তার এখন লাল সন্ত্রাসমুক্ত হওয়ার দোরগোড়ায়। গত কয়েক মাসে মোট ২১০ জন নকশাল আত্মসমর্পণ করেছে, পুনর্বাসনের লক্ষ্যে। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৫৩টি আগ্নেয়াস্ত্র, যার মধ্যে ১৯টি একে-৪৭ রাইফেলও রয়েছে।”
তিনি আরও জানান, “এই সমস্ত অস্ত্রই অতীতে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে লুট করা হয়েছিল। আজ সেগুলো ফেরত পাওয়া গিয়েছে— এটি ছত্তিশগড় পুলিশের এক অভূতপূর্ব সাফল্য।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/8CfhFg2sSWwiLSWsAa0q.jpg)
বিজয় শর্মার বক্তব্য অনুযায়ী, বস্তারে এখন শান্তি ও পুনর্গঠনের নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। নকশালরা আত্মসমর্পণের পথ বেছে নেওয়ায় স্থানীয় মানুষও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। সরকার জানিয়েছে, আত্মসমর্পণকারীদের পুনর্বাসনের জন্য ইতিমধ্যেই বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে।
বস্তারের এই পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে আশার আলো দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, মোদী-শাহের নিরাপত্তা নীতি বাস্তবেই মাটিতে ফল দিচ্ছে।
“বস্তারে লাল সন্ত্রাস শেষের পথে!”— ২১০ নকশাল আত্মসমর্পণ, ১৯টি একে-৪৭ ফেরত; উচ্ছ্বাস ছত্তিশগড়ের উপমুখ্যমন্ত্রীর
ছত্তিশগড়ের বস্তার অঞ্চলে বড় সাফল্য রাজ্যের নিরাপত্তা বাহিনীর। উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় শর্মা জানালেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহের নেতৃত্বে নকশাল দমন অভিযান ঐতিহাসিক পর্যায়ে পৌঁছেছে।
নিজস্ব সংবাদদাতা: ছত্তিশগড়ের বস্তার অঞ্চলে অবশেষে নকশালবাদের দমন অভিযানে বড় সাফল্য পেল রাজ্য সরকার। শনিবার রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয় শর্মা এক সাংবাদিক বৈঠকে জানান, “আমি আন্তরিকভাবে প্রধানমন্ত্রী **নরেন্দ্র মোদীজির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। তাঁর আহ্বানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ নিজে এই গোটা কৌশল নির্ধারণ করেছেন।”
বিজয় শর্মা বলেন, “আজ বস্তারের জন্য এক ঐতিহাসিক দিন। এত বছর পর আমরা বলতে পারি, বস্তার এখন লাল সন্ত্রাসমুক্ত হওয়ার দোরগোড়ায়। গত কয়েক মাসে মোট ২১০ জন নকশাল আত্মসমর্পণ করেছে, পুনর্বাসনের লক্ষ্যে। তাঁদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ১৫৩টি আগ্নেয়াস্ত্র, যার মধ্যে ১৯টি একে-৪৭ রাইফেলও রয়েছে।”
তিনি আরও জানান, “এই সমস্ত অস্ত্রই অতীতে নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে লুট করা হয়েছিল। আজ সেগুলো ফেরত পাওয়া গিয়েছে— এটি ছত্তিশগড় পুলিশের এক অভূতপূর্ব সাফল্য।”
বিজয় শর্মার বক্তব্য অনুযায়ী, বস্তারে এখন শান্তি ও পুনর্গঠনের নতুন অধ্যায় শুরু হয়েছে। নকশালরা আত্মসমর্পণের পথ বেছে নেওয়ায় স্থানীয় মানুষও স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছেন। সরকার জানিয়েছে, আত্মসমর্পণকারীদের পুনর্বাসনের জন্য ইতিমধ্যেই বিশেষ প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছে।
বস্তারের এই পরিবর্তনকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহলে আশার আলো দেখা দিয়েছে। বিশ্লেষকদের মতে, মোদী-শাহের নিরাপত্তা নীতি বাস্তবেই মাটিতে ফল দিচ্ছে।