নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু তীব্র সুরে আক্রমণ শানালেন বিজেপির বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলায় এসে ‘২০০ পার’ স্লোগান দিয়েছিলেন। কিন্তু ফলাফল প্রকাশের পরে দেখা গেল তারা তিন অঙ্ক তো দূরের কথা, দু’অঙ্কের গণ্ডিও ঠিকঠাক ছুঁতে পারেনি। ব্রাত্যর ভাষায়, বিজেপি সেই বছর মাত্র ৭৭টি আসন পেয়েছিল—অর্থাৎ ১০০–এর অনেক নিচে।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/s7AAOK5UPw7BGYqc3TNz.jpg)
ব্রাত্য বসুর দাবি, বিজেপি যতই প্রচার বা সভা করুক না কেন, বাংলার মানুষের মন বুঝতে পারেনি। কারণ বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব এখনো প্রবল, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাঁর মতে, এবার পরিস্থিতি বিজেপির জন্য আরও কঠিন হবে। ব্রাত্য দৃঢ়ভাবে বলেন, আগামী নির্বাচনে বিজেপি ৫০–এর নিচে নেমে আসবে।
এই মন্তব্য মুহূর্তেই রাজ্য রাজনীতিতে তোলপাড় ফেলেছে। বিজেপি–তৃণমূলের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যেই ব্রাত্যের এই বক্তব্যকে শাসকদলের আত্মবিশ্বাসের প্রকাশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা তৈরি হয়েছে—এই ভবিষ্যদ্বাণী সত্যিই কি বাস্তব হবে?
“এটা বাংলা, এখানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব অপরিসীম”— ব্রাত্যের সরাসরি বার্তা
ব্রাত্য বসু দাবি করেছেন, ২০২১ এ ‘২০০ পার’ স্লোগান দিলেও বিজেপি পেয়েছিল মাত্র ৭৭ আসন। তাঁর ভবিষ্যদ্বাণী—আগামী নির্বাচনে বিজেপি ৫০–এর নিচে নেমে আসবে।
নিজস্ব সংবাদদাতা: রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু তীব্র সুরে আক্রমণ শানালেন বিজেপির বিরুদ্ধে। তিনি বলেন, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বাংলায় এসে ‘২০০ পার’ স্লোগান দিয়েছিলেন। কিন্তু ফলাফল প্রকাশের পরে দেখা গেল তারা তিন অঙ্ক তো দূরের কথা, দু’অঙ্কের গণ্ডিও ঠিকঠাক ছুঁতে পারেনি। ব্রাত্যর ভাষায়, বিজেপি সেই বছর মাত্র ৭৭টি আসন পেয়েছিল—অর্থাৎ ১০০–এর অনেক নিচে।
ব্রাত্য বসুর দাবি, বিজেপি যতই প্রচার বা সভা করুক না কেন, বাংলার মানুষের মন বুঝতে পারেনি। কারণ বাংলায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রভাব এখনো প্রবল, তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তাঁর মতে, এবার পরিস্থিতি বিজেপির জন্য আরও কঠিন হবে। ব্রাত্য দৃঢ়ভাবে বলেন, আগামী নির্বাচনে বিজেপি ৫০–এর নিচে নেমে আসবে।
এই মন্তব্য মুহূর্তেই রাজ্য রাজনীতিতে তোলপাড় ফেলেছে। বিজেপি–তৃণমূলের রাজনৈতিক টানাপোড়েনের মধ্যেই ব্রাত্যের এই বক্তব্যকে শাসকদলের আত্মবিশ্বাসের প্রকাশ হিসেবে দেখা হচ্ছে। একই সঙ্গে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা তৈরি হয়েছে—এই ভবিষ্যদ্বাণী সত্যিই কি বাস্তব হবে?