নিজস্ব সংবাদদাতা: পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গাপুরের চিকিৎসা ছাত্রী ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে মন্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে চরম বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সি.আর. কেশবন, যিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে “লজ্জাজনক, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও ক্ষমার অযোগ্য” বলে আখ্যায়িত করেছেন।
কেশবন বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অরাজক শাসন পশ্চিমবঙ্গের নারীদের জন্য এক অবিরাম দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের জঙ্গলরাজে মা, বোন ও কন্যাদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা সরাসরি হুমকির মুখে পড়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে ধর্ষিতা চিকিৎসা ছাত্রীর উপর দোষ চাপাচ্ছেন, তা সম্পূর্ণ অমানবিক ও নিন্দনীয়।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, “যে নৃশংস ধর্ষণ ঘটেছে, তার অপরাধীদের পরিচয় গোপন করার পেছনে তৃণমূল সরকারের এক গভীর ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে বলে সন্দেহ হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার নৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে পড়েছে।”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য নিয়ে কেশবন বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, মহিলাদের মধ্যরাতের পর বাইরে বেরোনো উচিত নয়। কিন্তু চিকিৎসা কলেজ ও হাসপাতালের রিপোর্ট বলছে, ওই ছাত্রী রাত আটটার সময় বাইরে গিয়েছিলেন— মধ্যরাত নয়। তাহলে মুখ্যমন্ত্রী কেন এই মিথ্যা প্রচার করছেন?”
তিনি আরও যোগ করেন, “ঘটনাটি চিকিৎসা কলেজ ক্যাম্পাসের বাইরেই ঘটেছে, তাই এর সম্পূর্ণ দায় বর্তায় রাজ্য সরকারের উপর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই রাজ্যের গৃহমন্ত্রী, পুলিশ তাঁর নিয়ন্ত্রণে। অথচ তিনি এই জঘন্য অপরাধ ঢাকতে ব্যস্ত।”
কেশবন দাবি করেন, তৃণমূল সরকারের নীরবতা ও মুখ্যমন্ত্রীর দায়সারা মনোভাব নারী সুরক্ষার ক্ষেত্রে রাজ্যের প্রশাসনিক ব্যর্থতাকেই প্রকাশ করছে।
দুর্গাপুর ধর্ষণ কাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্যে বিজেপির তীব্র আক্রমণ
“নারীদের জন্য দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে তৃণমূলের রাজত্ব”— বললেন বিজেপি মুখপাত্র সি.আর. কেশবন।
নিজস্ব সংবাদদাতা: পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের দুর্গাপুরের চিকিৎসা ছাত্রী ধর্ষণ কাণ্ড নিয়ে মন্তব্যকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক অঙ্গনে চরম বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। এ বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সি.আর. কেশবন, যিনি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্যকে “লজ্জাজনক, দায়িত্বজ্ঞানহীন ও ক্ষমার অযোগ্য” বলে আখ্যায়িত করেছেন।
কেশবন বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অরাজক শাসন পশ্চিমবঙ্গের নারীদের জন্য এক অবিরাম দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের জঙ্গলরাজে মা, বোন ও কন্যাদের নিরাপত্তা ও মর্যাদা সরাসরি হুমকির মুখে পড়েছে। মুখ্যমন্ত্রী যেভাবে ধর্ষিতা চিকিৎসা ছাত্রীর উপর দোষ চাপাচ্ছেন, তা সম্পূর্ণ অমানবিক ও নিন্দনীয়।”
তিনি আরও অভিযোগ করেন, “যে নৃশংস ধর্ষণ ঘটেছে, তার অপরাধীদের পরিচয় গোপন করার পেছনে তৃণমূল সরকারের এক গভীর ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে বলে সন্দেহ হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ সরকার নৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে পড়েছে।”
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য নিয়ে কেশবন বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, মহিলাদের মধ্যরাতের পর বাইরে বেরোনো উচিত নয়। কিন্তু চিকিৎসা কলেজ ও হাসপাতালের রিপোর্ট বলছে, ওই ছাত্রী রাত আটটার সময় বাইরে গিয়েছিলেন— মধ্যরাত নয়। তাহলে মুখ্যমন্ত্রী কেন এই মিথ্যা প্রচার করছেন?”
তিনি আরও যোগ করেন, “ঘটনাটি চিকিৎসা কলেজ ক্যাম্পাসের বাইরেই ঘটেছে, তাই এর সম্পূর্ণ দায় বর্তায় রাজ্য সরকারের উপর। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই রাজ্যের গৃহমন্ত্রী, পুলিশ তাঁর নিয়ন্ত্রণে। অথচ তিনি এই জঘন্য অপরাধ ঢাকতে ব্যস্ত।”
কেশবন দাবি করেন, তৃণমূল সরকারের নীরবতা ও মুখ্যমন্ত্রীর দায়সারা মনোভাব নারী সুরক্ষার ক্ষেত্রে রাজ্যের প্রশাসনিক ব্যর্থতাকেই প্রকাশ করছে।