নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএর ভূমিধস জয়ের পর প্রতিক্রিয়া জানালেন হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চা (সেক্যুলার)-এর জাতীয় সভাপতি সন্তোষ কুমার সুমান। এনডিএ ২০২৫ নির্বাচনে ২০০-র বেশি আসনে এগিয়ে যাওয়ার পর রাজনৈতিক মহলে তোলপাড়। এই জয়ের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সুমান বলেন, এনডিএ শিবিরে শুরু থেকেই একতা ছিল, আর সেই ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই জনতার মনে আস্থা জাগিয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন, মহাগঠবন্ধন বারবার ভোট চুরি, ইভিএম কারচুপি, নানা অসত্য প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু বিহারের মানুষ সেই প্রচারণায় বিরক্ত হয়েছিল। সুমানের ভাষায়, জনতা খুব ভালোভাবেই বুঝে গেছে এসব অভিযোগ প্রকৃত নয়। তাই শেষ পর্যন্ত ভোটাররা এনডিএ-র ওপরই ভরসা রেখেছেন।
সন্তোষ সুমান দাবি করেন, বিহারের মানুষ উন্নয়ন চায়। তারা এমন সরকার চায় যেখানে স্থিতিশীলতা থাকবে, পরিকল্পনা থাকবে, এবং সেই পরিকল্পনা বাস্তবের মাটিতে নেমে আসবে। তার কথায়, “জনতা জানে যে বিহারের উন্নয়ন কেবল এনডিএ-ই পারে। তাই মানুষ পুরো বিশ্বাস নিয়ে আমাদেরই পাশে দাঁড়িয়েছে।”
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2024/11/13/yAgnIaHcIEaDY5iK5Rkb.jpg)
এনডিএ এই নির্বাচনে যেভাবে এগিয়ে গেছে, তা বিহারের রাজনীতিতে একবারে নতুন দিগন্ত খুলেছে বলে মনে করছেন রাজনীতিবিদরা। মহাগঠবন্ধনের ভোট-প্রচারণা ও রাজনৈতিক বক্তব্য উল্টো ফল দিয়েছে বলেই এনডিএ শিবিরের দাবি। বিহারের সর্বত্র এখন আলোচনা—জনতার ‘বিকল্প খোঁজার প্রশ্নে’ এনডিএ-ই ছিল প্রথম পছন্দ।
সুমানের এই মন্তব্য স্পষ্ট করে দিচ্ছে যে এনডিএ শিবির এখন তাদের বিজয়কে শুধুমাত্র রাজনৈতিক জয়ের হিসাবে নয়, জনতার আস্থার প্রমাণ হিসেবেই দেখছে। গোটা রাজ্যজুড়ে এনডিএ নেতাকর্মীদের মধ্যে এখন উচ্ছ্বাস আর উদযাপনের ঢেউ।
“জনতা বুঝে গেছে কারা উন্নয়ন দেবে”—বিহার ভোটে এনডিএর জয় নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুমানের
বিহার নির্বাচনে এনডিএর ভূমিধস জয়ের পর সন্তোষ সুমান বললেন, জনতা মহাগঠবন্ধনের প্রচারণায় বিরক্ত। উন্নয়ন আর স্থিতিশীলতার ভরসায় এনডিএকেই বেছে নিয়েছে বিহার।
নিজস্ব সংবাদদাতা: বিহার বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএর ভূমিধস জয়ের পর প্রতিক্রিয়া জানালেন হিন্দুস্তানি আওয়াম মোর্চা (সেক্যুলার)-এর জাতীয় সভাপতি সন্তোষ কুমার সুমান। এনডিএ ২০২৫ নির্বাচনে ২০০-র বেশি আসনে এগিয়ে যাওয়ার পর রাজনৈতিক মহলে তোলপাড়। এই জয়ের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে সুমান বলেন, এনডিএ শিবিরে শুরু থেকেই একতা ছিল, আর সেই ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই জনতার মনে আস্থা জাগিয়েছে।
তিনি অভিযোগ করেন, মহাগঠবন্ধন বারবার ভোট চুরি, ইভিএম কারচুপি, নানা অসত্য প্রচারণা চালিয়েছে। কিন্তু বিহারের মানুষ সেই প্রচারণায় বিরক্ত হয়েছিল। সুমানের ভাষায়, জনতা খুব ভালোভাবেই বুঝে গেছে এসব অভিযোগ প্রকৃত নয়। তাই শেষ পর্যন্ত ভোটাররা এনডিএ-র ওপরই ভরসা রেখেছেন।
সন্তোষ সুমান দাবি করেন, বিহারের মানুষ উন্নয়ন চায়। তারা এমন সরকার চায় যেখানে স্থিতিশীলতা থাকবে, পরিকল্পনা থাকবে, এবং সেই পরিকল্পনা বাস্তবের মাটিতে নেমে আসবে। তার কথায়, “জনতা জানে যে বিহারের উন্নয়ন কেবল এনডিএ-ই পারে। তাই মানুষ পুরো বিশ্বাস নিয়ে আমাদেরই পাশে দাঁড়িয়েছে।”
এনডিএ এই নির্বাচনে যেভাবে এগিয়ে গেছে, তা বিহারের রাজনীতিতে একবারে নতুন দিগন্ত খুলেছে বলে মনে করছেন রাজনীতিবিদরা। মহাগঠবন্ধনের ভোট-প্রচারণা ও রাজনৈতিক বক্তব্য উল্টো ফল দিয়েছে বলেই এনডিএ শিবিরের দাবি। বিহারের সর্বত্র এখন আলোচনা—জনতার ‘বিকল্প খোঁজার প্রশ্নে’ এনডিএ-ই ছিল প্রথম পছন্দ।
সুমানের এই মন্তব্য স্পষ্ট করে দিচ্ছে যে এনডিএ শিবির এখন তাদের বিজয়কে শুধুমাত্র রাজনৈতিক জয়ের হিসাবে নয়, জনতার আস্থার প্রমাণ হিসেবেই দেখছে। গোটা রাজ্যজুড়ে এনডিএ নেতাকর্মীদের মধ্যে এখন উচ্ছ্বাস আর উদযাপনের ঢেউ।