নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশজুড়ে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে তদন্তাধীন একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে। নিরাপত্তা সংস্থাগুলি দীর্ঘদিন ধরে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসযোগ এবং মেয়াদোত্তীর্ণ স্বীকৃতির অভিযোগে তদন্ত করছে। এই সময়েই জামিয়াত উলেমা-ই-হিন্দের সভাপতি মৌলানা আরশাদ মাদানি প্রকাশ্যে ওই তদন্তের বিরুদ্ধে সরব হন। তিনি দাবি করেন, কয়েকজনের অপরাধের দায় সমগ্র প্রতিষ্ঠানের ঘাড়ে চাপানো উচিত নয়। আর ঠিক এই বক্তব্যেরই পাশে দাঁড়িয়ে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গেলেন কংগ্রেস নেতা রাশিদ আলভি।
রাশিদ আলভি স্পষ্টভাবে বলেন, “আরশাদ মাদানি যা বলেছেন, কিছুটা ঠিকই বলেছেন।” তাঁর বক্তব্য— যদি কেউ দোষী হয়, তাঁকে শাস্তি দিতেই হবে, কিন্তু গোটা বিশ্ববিদ্যালয়কে ধ্বংস করা বা দোষী বানিয়ে দেওয়া উচিত নয়। আলভির মতে, তদন্ত চলুক, অপরাধী ধরা পড়ুক, কিন্তু কোনো প্রতিষ্ঠানকেই একতরফা চাপে ফেলে দেওয়া ন্যায়সংগত নয়।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/11/23/rashid-alvi-a-2025-11-23-19-08-53.png)
এই মন্তব্যের পরই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। আর ঠিক সেই সময়েই পালটা সামনে আসেন অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ডঃ ইমাম উমর আহমেদ ইলিয়াসি। তিনি একেবারেই মাদানির বক্তব্যকে সমর্থন করেননি। তাঁর সাফ কথা— “দেশের নিরাপত্তা সবার আগে। তদন্ত যদি নিরাপত্তা সংস্থা করে, তা হলে দেশের স্বার্থেই করছে। কেউই তদন্তের উপরে দাঁড়ায় না।”
ইলিয়াসির জোরালো অবস্থান রাজনৈতিক মহলে আরও আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। তিনি জানান, কোনও প্রতিষ্ঠান যদি সত্যিই অভিযোগের মুখে পড়ে, তা হলে তদন্ত হওয়াই স্বাভাবিক। কারণ, দেশের নিরাপত্তা নিয়ে কারও আবেগ বা রাজনীতি করার অধিকার নেই।
জঙ্গিদের সমর্থনে বক্তব্য কংগ্রেস নেতার! রশিদ আলভির মন্তব্য ঘিরে চরম বিতর্ক
দেশজুড়ে নিরাপত্তা সংক্রান্ত তদন্ত নিয়ে রাজনৈতিক চাপান-উতোরের মাঝে নতুন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এল কংগ্রেস নেতা রাশিদ আলভির মন্তব্য।
নিজস্ব সংবাদদাতা: দেশজুড়ে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে তদন্তাধীন একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে। নিরাপত্তা সংস্থাগুলি দীর্ঘদিন ধরে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসযোগ এবং মেয়াদোত্তীর্ণ স্বীকৃতির অভিযোগে তদন্ত করছে। এই সময়েই জামিয়াত উলেমা-ই-হিন্দের সভাপতি মৌলানা আরশাদ মাদানি প্রকাশ্যে ওই তদন্তের বিরুদ্ধে সরব হন। তিনি দাবি করেন, কয়েকজনের অপরাধের দায় সমগ্র প্রতিষ্ঠানের ঘাড়ে চাপানো উচিত নয়। আর ঠিক এই বক্তব্যেরই পাশে দাঁড়িয়ে বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে গেলেন কংগ্রেস নেতা রাশিদ আলভি।
রাশিদ আলভি স্পষ্টভাবে বলেন, “আরশাদ মাদানি যা বলেছেন, কিছুটা ঠিকই বলেছেন।” তাঁর বক্তব্য— যদি কেউ দোষী হয়, তাঁকে শাস্তি দিতেই হবে, কিন্তু গোটা বিশ্ববিদ্যালয়কে ধ্বংস করা বা দোষী বানিয়ে দেওয়া উচিত নয়। আলভির মতে, তদন্ত চলুক, অপরাধী ধরা পড়ুক, কিন্তু কোনো প্রতিষ্ঠানকেই একতরফা চাপে ফেলে দেওয়া ন্যায়সংগত নয়।
এই মন্তব্যের পরই রাজনৈতিক মহলে শুরু হয়েছে তীব্র প্রতিক্রিয়া। আর ঠিক সেই সময়েই পালটা সামনে আসেন অল ইন্ডিয়া ইমাম অর্গানাইজেশনের প্রধান ডঃ ইমাম উমর আহমেদ ইলিয়াসি। তিনি একেবারেই মাদানির বক্তব্যকে সমর্থন করেননি। তাঁর সাফ কথা— “দেশের নিরাপত্তা সবার আগে। তদন্ত যদি নিরাপত্তা সংস্থা করে, তা হলে দেশের স্বার্থেই করছে। কেউই তদন্তের উপরে দাঁড়ায় না।”
ইলিয়াসির জোরালো অবস্থান রাজনৈতিক মহলে আরও আলোড়ন ফেলে দিয়েছে। তিনি জানান, কোনও প্রতিষ্ঠান যদি সত্যিই অভিযোগের মুখে পড়ে, তা হলে তদন্ত হওয়াই স্বাভাবিক। কারণ, দেশের নিরাপত্তা নিয়ে কারও আবেগ বা রাজনীতি করার অধিকার নেই।