যাদবপুর ইউনিভার্সিটি ইস্যুতে বামকে নিশানা করে শোরগোল ফেলে দেওয়া ট্যুইট তরুণজ্যোতির

কি বললেন তরুণজ্যোতি?

author-image
Aniket
আপডেট করা হয়েছে
New Update
tarunjyotir1.jpg

File Picture

নিজস্ব সংবাদদাতা: যাদবপুর ইউনিভার্সিটি ইস্যুতে বামকে নিশানা করে শোরগোল ফেলে দেওয়া ট্যুইট করলেন তরুণজ্যোতি তিওয়ারি।

Recruitment Scam: '...সেখানেও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম আছে', আরও তথ্য  আসবে বলে বিস্ফোরক তরুণজ্যোতি - Bengali News | Tarunjyoti Tewari said that  many informations come up regarding ...

তিনি বলেছেন, "যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়: নকশালদের আস্তানা ও মুক্ত চিন্তার নামে দেশদ্রোহিতা

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় আজ নকশালদের প্লেগ্রাউন্ডে পরিণত হয়েছে, যেখানে দেশের বিরুদ্ধে স্লোগান তোলাই যেন মুক্ত চিন্তার পরিচয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশ ছাত্রছাত্রী ভারতের সার্বভৌমত্ব, সংবিধান, ও আইনশৃঙ্খলাকে প্রশ্নবিদ্ধ করবে, কিন্তু তাদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন তোলা যাবে না। দেশবিরোধী কার্যকলাপকে যখনই কেউ প্রকাশ্যে আনতে চায়, তখনই তাদের ওপর আক্রমণ নেমে আসে। আজ রিপাবলিক বাংলার সাংবাদিকদের সঠিক প্রশ্ন করার জন্য যেভাবে নিগৃহীত হতে হলো, তা আবারও প্রমাণ করল যে এই তথাকথিত 'বুদ্ধিজীবী' গোষ্ঠী আসলে মুক্ত মত প্রকাশের পক্ষপাতী নয়—তারা শুধুমাত্র নিজেদের আদর্শের গুণগান শুনতে চায়, বিরুদ্ধ মতকে দমন করতে চায়।

এই অতিবামপন্থী ও নকশালপন্থীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে রেখেছে তৃণমূল সরকার, যারা ভোটের সময় এদের ব্যবহার করে এবং পরবর্তীতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলিকে নিষ্ক্রিয় করে রাখে। এদের দেশদ্রোহী কার্যকলাপ দিনের পর দিন বেড়ে চললেও, কোনো কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। প্রশ্ন হলো, কেন এই উগ্রপন্থীদের বিরুদ্ধে UAPA ধারায় মামলা করা হচ্ছে না? কেন এদের গ্রেফতার করা হচ্ছে না? স্পষ্টতই, তৃণমূলের রাজনৈতিক স্বার্থের কারণেই এদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু এই ধরনের রাষ্ট্রবিরোধী কার্যকলাপ যদি লাগামছাড়া ভাবে চলতে থাকে, তাহলে তা ভবিষ্যতে শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, গোটা দেশের জন্য হুমকিস্বরূপ হয়ে উঠবে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়কে মুক্ত চিন্তার নামে নকশাল ব্রিডিং গ্রাউন্ডে পরিণত হতে দেওয়া চলবে না—এই নৈরাজ্যের অবসান দরকার, এবং দোষীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে"।

তরুণজ্যোতি তিওয়ারির ট্যুইট ঘিরে শোরগোল শুরু হয়েছে।