“বড় ভুল” — ট্রাম্পের শুল্ক নিয়ে মুখ খুললেন ওয়ারেন বাফেট
রাজনীতির ঊর্ধ্বে জাতির স্বার্থ আর উন্নয়ন, তাই মঞ্চ ভাগ মোদীর সাথে স্বীকার শশী থারুরের
পশু নির্যাতন রোধে উদ্যোগী কেন্দ্র, সংশোধনী বিল নিয়ে ইতিবাচক সাড়া পেয়ে কৃতজ্ঞ জুন মালিয়া
পুলিশের উদ্যোগে সবংয়ে সফল রক্তদান শিবির
কেন হল পদপিষ্টের ঘটনা, তদন্ত কমিটি গঠন করলেন মুখ্যমন্ত্রী
গরম কাটাতে আসছে বৃষ্টি, তবে বিপদও আছে এই এই রাজ্যে
পাক-চীন মিলিত সামরিক প্রস্তুতি: পহেলগাঁও জঙ্গি হামলার পর চীন থেকে জরুরি ভিত্তিতে ৪০টি VT-4 ট্যাংক আনছে পাকিস্তান
পাকিস্তানি স্ত্রীকে গোপন করে রাখার অভিযোগ, CRPF জওয়ান বরখাস্ত
মণিপুর হিংসার দুই বছর: দিল্লির জনতার মঞ্চে পৃথকভাবে প্রতিবাদে কুকি-জো ও মেইতেই সম্প্রদায়

'কেন্দ্রের থেকে আবার ৩০-৩৫ হাজার কোটি টাকা ঝারার ধান্দা মুখ্যমন্ত্রীর', বিস্ফোরক মন্তব্য শুভেন্দু অধিকারীর

ঘূর্ণিঝড় 'ডানা'র ফলে পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলা জলমগ্ন, মৃত্যু হয়েছে কয়েকজনের। বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তীব্র সমালোচনা করেছেন।

author-image
Debapriya Sarkar
New Update
Suvendu

নিজস্ব প্রতিবেদন : 'ঘূর্ণিঝড় ডানা'র কারণে পশ্চিমবঙ্গের একাধিক জেলা, বিশেষ করে পশ্চিম মেদিনীপুর এবং হাওড়া, গুরুতর জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। ডেবরা এবং পিংলা অঞ্চলে কোমর সমান জল জমে গেছে, যা দুর্ঘটনার কারণে কিছু মানুষের মৃত্যুর কারণও হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী তীব্র সমালোচনা করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে।

publive-image

শুভেন্দু অধিকারী বলেন, "বর্তমানে ডিভিসি (দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন) এখনও জল ছাড়েনি। তাহলে এই পরিমাণ জল কিভাবে জমল?" তিনি অভিযোগ করেছেন যে মুখ্যমন্ত্রী মিথ্যা তথ্য দিচ্ছেন এবং শুধু কেন্দ্র সরকারকে দোষারোপ করছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, গত ১২ বছরে বাঁধ মেরামতের কাজ করেননি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই পরিস্থিতি ঘূর্ণিঝড়ের পর জল জমার জন্য তাঁর অব্যবস্থাপনাকেই দায়ী করেছেন।

publive-image

শুভেন্দু আরও বলেন যে, রাজ্যের জল নিকাশি ব্যবস্থা সম্পূর্ণরূপে অকার্যকর। হাওড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুরে জল জমার ঘটনার ফলে পরিষ্কার হয়েছে যে রাজ্য সরকার সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী নয়। তিনি একে কেন্দ্রের কাছে ৩০-৩৫ হাজার কোটি টাকা "ঝারার ধান্দা" বলেও অভিহিত করেছেন।

publive-image

এই ধরনের মন্তব্য রাজ্য সরকারের কার্যকারিতার প্রতি প্রশ্ন তুলেছে এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বৃদ্ধি পাচ্ছে। রাজ্যের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে সরকারের ভূমিকা এবং জল ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা ক্রমশ তীব্র হয়ে উঠেছে।