/anm-bengali/media/media_files/2025/02/13/qx1Ew5zP7ESSqQP67G34.jpg)
ফাইল চিত্র
নিজস্ব প্রতিনিধি, পশ্চিম মেদিনীপুর: বারবার সাংবাদ শিরোনামে উঠে আসছে দেশের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খড়গপুর আইআইটি। গলায় ট্যাবলেট আটকে মৃত্যু হয়েছিল আইআইটি খড়গপুরের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র চন্দ্রদীপ পাওয়ারের (১৯)। বুধবার খড়গপুর টাউন থানার হিজলি ফাঁড়ি থেকে মৃত পড়ুয়ার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে গেলেন তার বাবা জয়রাম পাওয়ার। নেহেরু হলের ডি-৪০৮ নম্বর রুমে থাকত চন্দ্রদীপ। সেখানেও যান জয়রাম। ছেলের ল্যাপটপ, ট্যাব প্রভৃতি নিয়ে যান। তবে সাইকেল তুলে দিয়েছেন আইআইটি কর্তৃপক্ষের হাতেই। থানায় কোনও অভিযোগও জানাননি তিনি। এদিন জয়রাম বলেন, "আইআইটি কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই। ছেলেও কোনওদিন অভিযোগ করেনি। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট হাতে পেয়েছি। তাতে কী লেখা আছে এখনই বলা সম্ভব নয়। থানায় কোনও অভিযোগ দায়ের করিনি"। এইদিন আইআইটি কর্তৃপক্ষ ছাড়াও হিজলি ফাঁড়ির পুলিশ আধিকারিকরাও তাঁর সঙ্গে ছিলেন। চন্দ্রদীপ মধ্যপ্রদেশের ছিন্দওয়াড়ার বাসিন্দা ছিল। গ্রীষ্মের ছুটি কাটিয়ে গত ১৫ জুলাই কলেজে ফিরেছিল সে। এক সপ্তাহ হস্টেলেই ছিল। সে সময়েই তার সর্দি–কাশি হয়েছিল। ২১ জুলাই সেই ট্যাবলেট খেতে গিয়েই কোনওভাবে তা শ্বাসনালীতে (ব্রঙ্কাসে) আটকে যায়। সে সময়ে চন্দ্রদীপের কোনও রক্তচাপ পাওয়া যাচ্ছিল না। পাওয়া যাচ্ছিল না হৃদস্পন্দনও। শরীর নীল হয়ে যেতে শুরু করে তার। পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাচ্ছে এই আঁচ করে জীবনদায়ী কার্ডিয়ো–পালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর) দিতে শুরু করেন চিকিৎসকরা। কিছু সময় পর সে মারা যায়।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/04/whatsapp-image-2025-09-04-2025-09-04-14-08-26.jpeg)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us