/anm-bengali/media/media_files/2025/12/10/screenshot-2025-12-10-150207-2025-12-10-15-02-25.png)
নিজস্ব প্রতিনিধি, ডুয়ার্স: মূর্তি তার নিস্তব্ধ আরণ্যক সৌন্দর্য নিয়ে পর্যটককে ডেকে আনে। এখান থেকে গরুমারা ন্যাশানাল পার্ক, লাটাগুড়ি, টোটোপাড়া সবকিছুই খুব কাছে। কাছে মূর্তি নদী। জঙ্গল, নদী আর বণ্যপ্রাণীর প্রতি টানে এখানে পর্যটকরা বারবার ছুটে আসেন। শীত পড়লেই প্রশান্তির মূর্তিতে দেখা যায় জনসমাগম। ঠান্ডার মরশুমের দিকে তাকিয়ে থাকেন ব্যবসায়ী ও স্থানীয় পর্যটনের সঙ্গে যুক্ত মানুষেরা। বড়দিনের আগে তাঁদের মুখে দেখা যায় হাসি অথচ এবার মূর্তির মনখারাপ। পর্যটক আসছে না মূর্তিতে।
বড়দিনের ছুটি পড়তে চলল তবুও কেন লোক সমাগম নেই মূর্তিতে? কেন মূর্তির মনখারাপ ? স্থানীয় ব্যবসায়ী মহল কারণ খুঁজে পাচ্ছেন না। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ও পর্যটকদের সঙ্গে কথা বলে উঠে এসেছে কিছু তথ্য।
উত্তরবঙ্গে কিছুদিন আগেই ভয়ঙ্কর বন্যা হয়েছে। বন্যার কারণে বেশ কিছু ক্ষতি হয়েছে, আবার বন্যার পরে আগের মত বণ্য সৌন্দর্য দেখা যাবে তা নিয়ে হয়তো সংশয় কাজ করছে। তবুও তপতী দত্ত বলে জনৈকা কলকাতা থেকে আগত পর্যটক বললেন, মূর্তির নৈসর্গিক দৃশ্য তাঁকে মুগ্ধ করেছে। তিনিও বললেন পরিকাঠামগত উন্নয়ন লাগবে কিনা তা তার জানা নেই। এসআইআরের কাজ এবছর এখনো চলছে এবং সেই কাজের সঙ্গে বহু মানুষ জড়িয়ে আছেন। তপতী দত্তের মতে এসআইআর ও পরোক্ষ প্রভাব হতে পারে যা জনসমাগম কম ঘটাচ্ছে পর্যটন কেন্দ্রে। নিজের দোকানে বসে স্থানীয় সুজিতা রায় আফসোসের সুরে বললেন, এখনও লোক নেই। স্কুলের পরীক্ষা শেষ না হলে পর্যটক হয়তো আসবে না। তবুও ব্যবসায়ীরা আশাবাদী, মূর্তির মন খারাপ কেটে যাবে বড়দিনের আগে।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us