নিজস্ব সংবাদদাতা : কাঁকসার বাঁন্দরা এলাকায় সনাতনী ঐক্য মঞ্চের ডাকে বুধবার সকালে অনুষ্ঠিত হল চা চক্র ও পথসভা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির প্রাক্তন সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি একের পর এক মন্তব্যে তৃণমূল সরকার থেকে শুরু করে মুসলিম সমাজের রাজনীতি সবকেই নিশানা করেন।
উন্নয়ন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “স্কুল-কলেজ চালাতে না পারলে, হাসপাতাল বন্ধ করে দিলে আর মানুষের হাতে টাকা বিলি করলেই উন্নয়ন হয় না।” তাঁর দাবি, মানুষের উপার্জনের সুযোগ তৈরি করাই আসল উন্নয়ন। কটাক্ষ করে বলেন, যেসব দেশ শুধু টাকা বিলি করেছে, তারা ভিখারি হয়ে গেছে। বারবার দলবদলের অভিযোগ তুলে দিলীপ ঘোষ বলেন, হুমায়ুন কবির কংগ্রেস থেকে বিজেপি, বিজেপি থেকে তৃণমূল—নিরন্তর নিজের ভবিষ্যৎ নিরাপদ করতে ঘর বদল করছেন।
চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন “দম থাকলে নিজের দল করে নির্বাচনে লড়ুন!” মুসলিম সমাজের উন্নয়ন নিয়ে বলেন, বাবরি মসজিদ তৈরি হলে মুসলিম সমাজের বিশেষ উপকার হবে না। দেশের হাজার হাজার মসজিদের উদাহরণ টেনে প্রশ্ন ছুড়ে দেন মুঘলদের ৭৫০ বছরের শাসনের পরও মুসলিম সমাজ কেন পিছিয়ে? তাঁর তির্যক অভিযোগ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুসলিমদের শুধু ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করেন, উন্নয়ন করতে চান না। হুমায়ুনের চরিত্র নিয়ে কটাক্ষ: তিনি দাবি করেন, তাঁর হাত ধরেই হুমায়ুন কবির বিজেপিতে এসেছিলেন, দু’বার টিকিটও পেয়েছিলেন। ভোটে হেরে আবার দল বদল করেছেন। “এটাই ওনার চরিত্র,” বলেন দিলীপ ঘোষ। হুমায়ুনকে উদ্দেশ্য করে তাঁর সাফ কথা, নিজের শক্তি ও জনসমর্থন থাকলে বেরিয়ে এসে লড়াই করুন। তৃণমূলের সঙ্গে দরদাম করে লাভ নেই। সমাজের নেতা হতে হলে যোগ্যতা প্রমাণ করতেই হবে।
চা চক্রে বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ
কি বললেন দিলীপ ঘোষ ?
KKKKK
নিজস্ব সংবাদদাতা : কাঁকসার বাঁন্দরা এলাকায় সনাতনী ঐক্য মঞ্চের ডাকে বুধবার সকালে অনুষ্ঠিত হল চা চক্র ও পথসভা। উপস্থিত ছিলেন বিজেপির প্রাক্তন সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি একের পর এক মন্তব্যে তৃণমূল সরকার থেকে শুরু করে মুসলিম সমাজের রাজনীতি সবকেই নিশানা করেন।
উন্নয়ন প্রসঙ্গে দিলীপ ঘোষ বলেন, “স্কুল-কলেজ চালাতে না পারলে, হাসপাতাল বন্ধ করে দিলে আর মানুষের হাতে টাকা বিলি করলেই উন্নয়ন হয় না।” তাঁর দাবি, মানুষের উপার্জনের সুযোগ তৈরি করাই আসল উন্নয়ন। কটাক্ষ করে বলেন, যেসব দেশ শুধু টাকা বিলি করেছে, তারা ভিখারি হয়ে গেছে। বারবার দলবদলের অভিযোগ তুলে দিলীপ ঘোষ বলেন, হুমায়ুন কবির কংগ্রেস থেকে বিজেপি, বিজেপি থেকে তৃণমূল—নিরন্তর নিজের ভবিষ্যৎ নিরাপদ করতে ঘর বদল করছেন।
চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দেন “দম থাকলে নিজের দল করে নির্বাচনে লড়ুন!” মুসলিম সমাজের উন্নয়ন নিয়ে বলেন, বাবরি মসজিদ তৈরি হলে মুসলিম সমাজের বিশেষ উপকার হবে না। দেশের হাজার হাজার মসজিদের উদাহরণ টেনে প্রশ্ন ছুড়ে দেন মুঘলদের ৭৫০ বছরের শাসনের পরও মুসলিম সমাজ কেন পিছিয়ে? তাঁর তির্যক অভিযোগ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুসলিমদের শুধু ভোটব্যাঙ্ক হিসেবে ব্যবহার করেন, উন্নয়ন করতে চান না। হুমায়ুনের চরিত্র নিয়ে কটাক্ষ:
তিনি দাবি করেন, তাঁর হাত ধরেই হুমায়ুন কবির বিজেপিতে এসেছিলেন, দু’বার টিকিটও পেয়েছিলেন। ভোটে হেরে আবার দল বদল করেছেন। “এটাই ওনার চরিত্র,” বলেন দিলীপ ঘোষ।
হুমায়ুনকে উদ্দেশ্য করে তাঁর সাফ কথা, নিজের শক্তি ও জনসমর্থন থাকলে বেরিয়ে এসে লড়াই করুন। তৃণমূলের সঙ্গে দরদাম করে লাভ নেই। সমাজের নেতা হতে হলে যোগ্যতা প্রমাণ করতেই হবে।