/anm-bengali/media/media_files/2025/06/14/ScCss13mlDsVFlbukOBc.jpeg)
নিজস্ব সংবাদদাতা : দিঘা জগন্নাথ মন্দিরের ঠিক পেছনেই রয়েছে রন্ধন শালা। সেখানে একেবারে কাকভোর থেকেই কাজের ধুম পড়ে যায়। কারণ এখান থেকেই জগন্নাথ দেবের যাবতীয় ভোগ রান্না করে, দিনে চারবার মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। বিশেষ করে একেবারে ভোরে জগন্নাথ দেবের ঘুম ভাঙ্গার সময়ে, জগন্নাথ দেবকে মিষ্টিভোগ নিবেদন করা হয়। তারপর একে একে দুপুর, সন্ধ্যা ও রাত্রির ভোগ এখানেই রান্না হয়। পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে কাঠের আগুনে রান্না হয়। কিন্তু দিঘার জগন্নাথ দেবের রান্না হয় গ্যাসের উনুনে। এখানে জাম্বো ফ্রিজ থেকে শুরু করে রান্না ঘরের যাবতীয় উপকরণ রয়েছে। রান্নার জন্য রয়েছে প্রায় ১৬ জন সেবায়েত । কি কি ভোগ রান্না হয় ? কিভাবে হয়? শুনুন মুম্বাই থেকে আসা রান্নাঘরের সেবায়েতের মুখ থেকেই।
/anm-bengali/media/media_files/gvkWJGtuj5PLvSNFzKss.jpg)
প্রায় কুড়ি জন মহিলা সেবায়েত এই রান্নাঘরে সহযোগিতা করার জন্য রয়েছেন। আনাজপত্র কাটা থেকে শুরু করে, মাটির হাঁড়ি ধোয়া, প্যাকিং, বিভিন্ন রকম সহযোগিতা করেন তারা। রাত তিনটে থেকেই অনেকে এই রান্না ঘরে চলে আসেন। কারণ সকাল সাড়ে চারটেতে জগন্নাথ দেবের প্রথম ভোগ নিবেদন হয়। সারাদিনে তিনটে শিফটে মহিলা সেবাযেতরা যাতায়াত করেন।
কখনও ৫৩ ভোগ, কখনও স্পেশাল ক্ষীরের নাড়ু, থেকে শুরু করে, কখনও খিচুড়ি সবই এখানে রান্না হয়। সামনের রথের দিনেও এখানেই জগন্নাথ দেবের রান্না হবে। সাত দিন ধরে বিতরণ করা হবে সেই ভোগ।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us