/anm-bengali/media/media_files/N474d53kPZPUHGikIApI.jpg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: এ যেন আরও এক আরজি করের ঘটনা। সেখানেও একই ভাবে শেষ হয়ে গিয়েছিল এক তরতাজা প্রাণ। সেখানেও এখনো মেলেনি বিচার। হয়নি ‘ইনসাফ’। মেডিক্যাল কলেজ গুলি যে থ্রেট কালচারের আঁতুড় ঘর হয়ে উঠেছে, তা এই ঘটনাতেও ফের একবার স্পষ্ট হয়ে উঠেছে।
এবার থ্রেট কালচারের অভিযোগ এল কোচবিহারের এমজেএন মেডিক্যাল কলেজেও। যার জেরে হস্টেলেই নিজের ঘরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়েছিলেন এক ডাক্তারি ছাত্রী। ২০২৩ সালের ঘটনা হলেও আরজি কর কাণ্ডের আবহে যখন থ্রেট কালচারের অভিযোগ মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে, তখন ফের প্রকাশ্যে এসেছে এই ঘটনা। জানা যাচ্ছে, ২০২৩ সালের জুন মাসে ওই ছাত্রী আত্মঘাতী হন। র্যাগিংয়ের অভিযোগ তুলেছিল তাঁর পরিবার।
/anm-bengali/media/media_files/pQrILZKaUGfpprRdmqDm.webp)
জানা যাচ্ছে, পূর্ব বর্ধমানের ইছলাবাদ থেকে কোচবিহারের এমজেএন মেডিক্যাল কলেজে পড়তে গিয়েছিলেন ওই ছাত্রী। পরিবারের অভিযোগ, হস্টেলে ‘ইন্ট্রো’ দেওয়ার নামে চলতো র্যাগিং। ময়নাতদন্তের পর দেহ দাহ করার সময়েও সিনিয়ররা ঘিরে রেখেছিল বলে দাবি পরিবারের। পুলিশের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলে ওই পরিবার। ঘটনার দিনই এক সিনিয়র ছাত্রের সঙ্গে ওই ছাত্রীর ঝামেলা হয়েছিল বলে পরিবার জানতে পারেন। ওই সিনিয়র ছাত্র আবার থ্রেট কালচারের ‘চক্রী’ বিরূপাক্ষ বিশ্বাস ঘনিষ্ঠ বলেই কলেজ সূত্রে জানা গিয়েছে। আর এতোদিনে যখন আরও এক ঘটনার জন্যে বিরূপাক্ষের ডাক পড়ছে সিবিআই অফিসে, তখন সেই ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আনলেন ওই ছাত্রীর পরিবার। যা নতুন করে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে হাজারো।
/anm-bengali/media/media_files/aoyCAGIMJ6hmn8cNOa5u.webp)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us