/anm-bengali/media/media_files/2025/05/30/mYsyRfoxAx4gkQRPFSWI.jpeg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: চারিদিকে ধরেছে ফাটল। দমকা হাওয়ায় কাঁপছে মাটির বাড়ি। সেই ফাটল দিয়ে ঢুকছে বৃষ্টির জল। একাধিকবার আবেদনের পরেও ওঠেনি আবাসের তালিকায় নাম। তাই হেলে পড়া বাড়িতে প্রাণ সংশয়ের ভয় বাড়ছে ফুচকা বিক্রেতার পরিবারে।
কাঁকসার মলানদিঘী গ্রাম পঞ্চায়েতের বিষ্ণুপুর গ্রামে স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন ফুচকা বিক্রেতা দয়াময় দাস। আর্থিক অনটনের জেরে পাকাপোক্ত বাড়ি তৈরি করতে পারেননি। তাই মাটির বাড়িতেই আতঙ্কের মধ্যে ফুচকা বিক্রি করে কোন রকমে দিন গুজরান করেন। কিন্তু চলতি বছরের শুরু থেকেই বিক্ষিপ্তভাবে ঝড়বৃষ্টি চলছে। তাতেই মাটির বাড়ির অবস্থা করুণ হয়েছে। শোবার ঘরে জল ঢুকছে তাই কোন রকমে ত্রিপল টাঙিয়ে রাত কাটাচ্ছেন।
/anm-bengali/media/post_attachments/122d7093-e89.png)
দয়াময় দাসের দাবি, “দুই মেয়ে ছিল তাদের কোনরকমে বিয়ে দিয়েছি। ফুচকা বিক্রি করে এখন আমি আর আমার স্ত্রী আতঙ্কের মধ্যে রাত কাটাই। ঝড়বৃষ্টি হলে অন্যত্র আশ্রয় নিতে হয়। একাধিকবার পাকা বাড়ির জন্য আবেদন করেছি। প্রতিশ্রুতি মিলেছে কিন্তু কাজ হয়নি”।
দয়াময় বাবুর স্ত্রী মিনতি দাসের দাবি, “ঝড় হলে ঘর দোলে। ঘরে থাকতে পারিনা। আর মাটির দেওয়ালের চাঙর ছেড়ে ছেড়ে পড়ছে। চরম আতঙ্কের মধ্যে আমাদের থাকতে হয়”।
সমস্ত বিষয় শুনে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দিয়েছেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভবানী ভট্টাচার্য।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us