নিজস্ব সংবাদদাতা : মহাকুম্ভ ২০২৫ সম্পর্কে গ্লোবাল ট্রান্সসেন্ডেন্টাল মেডিটেশন অর্গানাইজেশনের প্রধান এবং আমেরিকার মহর্ষি ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সভাপতি টনি নাদের বলেছেন, "প্রকৃতিতে অনেক চক্র রয়েছে, যেমন দিন ও রাত, ঋতু পরিবর্তন, বছর, এবং জীবনের বিভিন্ন ধাপ। এর পাশাপাশি আরও বড় চক্রও আছে, যা গ্রহ এবং নক্ষত্রের অবস্থানের সাথে সম্পর্কিত। মহাকুম্ভের সময়, সূর্য, চাঁদ এবং বৃহস্পতির সম্পর্ক একত্রিত হয়ে এক প্রভাব তৈরি করে। এই প্রভাব মানুষকে বোঝার এবং ভক্তি করার শক্তি দেয়।"
/anm-bengali/media/media_files/2025/02/05/1000152987.jpg)
তিনি আরও বলেন, "গ্রহের এই সারিবদ্ধতা প্রকৃতির নির্দিষ্ট নিয়ম অনুসারে হয়। মানুষ যখন এই প্রভাবের সাথে সংযুক্ত হয়, তখন তার মনোভাব এবং পরিবেশের বাহ্যিক প্রভাবের মধ্যে একটি শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি হয়, যাকে আমরা সংযোগের নীতি বলি।" এভাবে, মহাকুম্ভের সময় গ্রহের অবস্থান মানুষের জীবন এবং মনোভাবের ওপর কীভাবে প্রভাব ফেলে, তা টনি নাদেরের বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে।