/anm-bengali/media/media_files/ZOwBOdQuvvMEvqxBPz4a.jpeg)
ফাইল ছবি
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ধর্ষণ-মৃত্যু মামলায় মৃত চিকিৎসকের মা বলেছেন, " প্রথমে আমরা হাসপাতাল থেকে ফোন পেয়েছি যে আমার মেয়ে অসুস্থ, তারপর কলটি কেটে যায়। আমরা ফের ঘুরিয়ে ফোন করলে কলার নিজেকে অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার বলে পরিচয় দেন। তিনি বলেন, '' আপনার মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। আপনার মেয়ে বৃহস্পতিবার ডিউটিতে গেছে রাত ১০টা ৫৩ মিনিটে। রাত ৩টের সময় তাকে আমরা দেখতে পাই। মনে হয় ওকে কেউ খুন করেছে। ওর দেহের নিম্নাংশে কোনও কাপড় ছিল না। ওর চোখ মুখ দিয়ে রক্ত বের হচ্ছিল। হাত ভাঙ্গা ছিল। ওকে দেখে মনে হচ্ছিল কেউ ওকে খুন করেছে। '' আমি তখন ওনাকে বলি যে, আমার মেয়ে এমন করতেই পারেনা। আমরা অনেক কষ্ট করে ওকে ডাক্তার বানিয়েছি। ''
/anm-bengali/media/post_attachments/wp-content/uploads/2024/08/KOLKATA-PROTESTS-696x392.jpg?compress=true&quality=80&w=376&dpr=2.6)
নির্যাতিতা মা আরও জানান যে, ফোনে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা হবে। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কিছুই হয়নি। একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আরও অনেকে এর সাথে জড়িত ছিল। আমি মনে করি ঘটনার জন্য পুরো বিভাগই দায়ী। আমার মনে হয় মুখ্যমন্ত্রী প্রতিবাদ থামানোর চেষ্টা করছেন। যাতে মানুষ প্রতিবাদ না করতে পারে। "
/anm-bengali/media/post_attachments/b19e7f6f4a0888dbdb20975a71dc04fbd47fea0fae5831292363224207a80e66.jpeg?w=414)
নির্যাতিতার মা পুলিশ কমিশনারেট সম্পর্কে বলেছেন, " তারা আমাদের সাথে মোটেও সহযোগিতা করেনি। তারা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মামলাটি মিটিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। তাদের চেষ্টা ছিল যে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ময়নাতদন্ত করানো এবং মৃতদেহটিকে সরিয়ে নেওয়া। "
/anm-bengali/media/post_attachments/8e94bdc598a4b5829c682a00df9143e38c108e2bb39a49ddde7bb5c76a2e7f6e.jpg)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us/anm-bengali/media/post_attachments/157326a44777dede0ba6aed2f3e310925c4cc5aa45c04df448bc47ad6ba4ed8b.jpg)
/anm-bengali/media/media_files/aoyCAGIMJ6hmn8cNOa5u.webp)