/anm-bengali/media/media_files/nbMHOAx1ZDxjDZ18axpG.jpg)
file pic
নিজস্ব সংবাদদাতাঃ শুক্রবার অর্থাৎ আজ পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টুইট করে জানিয়েছেন, "এটা দুঃখজনক ও দুর্ভাগ্যজনক যে জুনিয়র ডাক্তারদের দীর্ঘদিন ধরে কর্মবিরতির কারণে স্বাস্থ্য পরিষেবা ব্যাহত হওয়ার কারণে আমরা ২৯ টি মূল্যবান জীবন হারিয়েছি। মৃত পরিবারগুলোকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতে রাজ্য সরকার মৃত প্রত্যেকের পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা প্রতীকী আর্থিক ত্রাণ দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছে।"
It is sad and unfortunate that we have lost 29 precious lives due to disruption in health services because of long drawn cease work by junior doctors.
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) September 13, 2024
In order to extend a helping hand to the bereaved families, State Government announces a token financial relief of Rs. 2 lakh…
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার নবান্নে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে বৈঠক ভেস্তে যায় জুনিয়র চিকিৎসকদের। ফলে সল্টলেকের অবস্থান মঞ্চে ফিরে আসেন তাঁরা। তবে নিজেদের দাবি-দাওয়া নিয়ে কোনও সুরাহা না হওয়ায় এবার হাঁটলেন বিকল্প পথে। অচলাবস্থা কাটাতে এবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে চিঠি পাঠালেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, শুধু রাষ্ট্রপতি নয়, পাশাপাশি উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় ও প্রধানমন্ত্রীকেও চিঠির প্রতিলিপি পাঠালেন আন্দোলনকারীরা। এমনকী, চিঠি গিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর কাছেও। এই চিঠি পাঠানোর প্রসঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বক্তব্য, তাঁরা নবান্ন পর্যন্ত গিয়েছিলেন। তবে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যাবেলা তাঁদের যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তাতে তাঁরা মনে করছেন এই অচলাবস্থা কাটাতে রাষ্ট্রপতির দ্বারস্থ হওয়া একান্ত প্রয়োজন। এদিন চিকিৎসকরা চার পাতার চিঠি পাঠিয়েছেন। সেখানে ৮ অগস্ট তিলোত্তমার ঘটনা থেকে শুরু করে এখনও অবধি যা যা ঘটেছে তা সবটা চিঠিতে তুলে ধরেছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। তাঁরা বলার চেষ্টা করছেন, আরজি কর মেডিকেল কলেজে নিরাপত্তার বিষয় সুনিশ্চিত হলেও রাজ্যের বাকি মেডিকেল কলেজ (সাগরদত্ত, এসএসকেএম)-এর মতো হাসপাতালে আক্রমণের ঘটনা ঘটে চলেছে।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us