/anm-bengali/media/media_files/EksanBTxyKTrK9uaXxND.jpeg)
ফাইল ছবি
নিজস্ব সংবাদদাতা: এবার প্রতিবাদের মাঝেও ডাক্তারের কর্তব্যপরায়ণতার ছাপ ফুটে উঠল। এই মুহূর্তে জুনিয়র ডাক্তাররা স্বাস্থ্য ভবনে অবস্থান বিক্ষোভ করছেন। তার মধ্যেও এক পুলিশকর্মীর সাহায্যে দৌড়ে গেলেন।
/anm-bengali/media/post_attachments/e671a2003dec3903df44afd5dc771f8f388ac7122c3a574b751feab4603603c6.jpg)
গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজি বিভাগের ডিএম আবাসিক বিপ্রেশ চক্রবর্তী জানান, "আজ রাত ১২.৩০টার দিকে স্বাস্থ্য ভবনের প্রতিবাদ স্থলে বিধাননগর পুলিশের একজন মহিলা পুলিশ কর্মীর হাঁপানির তীব্রতা বেড়ে যায় এবং প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট অনুভব করেছিলেন। আমরা, বিক্ষোভকারী ডাক্তাররা সঙ্গে সঙ্গে তাকে পরীক্ষা করে দেখি এবং শ্বাসকষ্ট ছিল। তার সঙ্গে কোনো ইনহেলার ছিল না। আমি স্লোগানকারী ভিড়ের দিকে উন্মত্তভাবে দৌড়ে গেলাম, মাইক ধরলাম এবং একটি LABA+ স্টেরয়েড সংমিশ্রণ ইনহেলার চাইলাম। ইনহেলার ধরে থাকা ভিড় থেকে একজন দেবদূতের হাত বেরিয়ে এল। আমি এত তাড়াহুড়ো করছিলাম যে তার মুখও দেখার সময় পাইনি। আমি আবার দৌড়ে গেলাম তাকে ইনহেলার দিতে। আমাদের একজন জুনিয়র নিজেই পুলিশ কর্মীকে ডোজ দেন। তিনি কিছুটা ভালো বোধ করতে শুরু করেছিলেন। এদিকে একটি অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবস্থা করা হয়েছিল যেখানে আমাদের দুই রেসিডেন্ট ডাক্তার তাকে নিয়ে কাছাকাছি হাসপাতালে নিয়ে গেলেন। উপস্থিত সিনিয়র পুলিশ অফিসার আমার কাছে এসে আমার হাতটা শক্ত করে ধরে বলল ধন্যবাদ। তোমরা না থাকলে ওকে বাঁচানো মুশকিল ছিল। আরো একবার জানাই ধন্যবাদ। আমরা যাই করি না কেন, দিনের শেষে আমরা শুধুই ডাক্তার"।
(তথ্য: সংগৃহিত, এএনএম নিউজ তথ্যের সত্যতা যাচাই করেনি)
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us