/anm-bengali/media/media_files/6YoPftvBBe6Lf2pchSfV.jpg)
নিজস্ব প্রতিবেদন : শুক্রবার দুপুর থেকেই ধর্মতলায় জনতার ঢল নামতে শুরু করে। আন্দোলনকারী ছ’জন জুনিয়র ডাক্তারদের অনশন মঞ্চের সামনে বিকেলের জমায়েত ত্রিধারা সম্মিলনীর দুর্গাপুজোর ভিড়কে ছাপিয়ে যায়। এ সময় আন্দোলনের নেতা দেবাশিস হালদার মঞ্চে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। হঠাৎই খবর আসে, কলকাতা হাই কোর্ট ত্রিধারাকাণ্ডে গ্রেফতার হওয়া ন'জন আন্দোলনকারীকে অন্তর্বর্তী জামিন দিয়েছে।
/anm-bengali/media/media_files/YIBofZKL54RxOZo6OiQe.jpg)
এই খবর পাওয়ার সাথে সাথেই কয়েক হাজার কণ্ঠে হর্ষধ্বনি শুনতে পাওয়া যায়। বক্তা দেবাশিস থমকে যান, আর মঞ্চে বিহ্বলতা ছড়িয়ে পড়ে। অন্যতম অনশনকারী স্নিগ্ধা হাজরা কান্না আটকানোর ব্যর্থ চেষ্টা করতে থাকেন, অন্যরা তাঁকে শান্ত করতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এরপর উপস্থিত জনতা হাততালি দিয়ে হাই কোর্টের নির্দেশকে স্বাগত জানান এবং আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করে।
/anm-bengali/media/media_files/feTuNgiljKpCbHGqGL4i.jpg)
প্রসঙ্গত, ১০ দফা দাবিতে গত শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে ধর্মতলায় আমরণ অনশন শুরু করেছিলেন কলকাতার বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজের ছ'জন জুনিয়র ডাক্তার। স্নিগ্ধা ছাড়াও সেই তালিকায় ছিলেন তনয়া পাঁজা, সায়ন্তনী ঘোষ হাজরা, অনুষ্টুপ মুখোপাধ্যায়, অর্ণব মুখোপাধ্যায় এবং পুলস্ত্য আচার্য। রবিবার অনশনে যোগ দেন আরজি করের জুনিয়র চিকিৎসক অনিকেত মাহাতোও, কিন্তু বৃহস্পতিবার রাতে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
/anm-bengali/media/media_files/1000072595.jpg)
অন্যদিকে, বুধবার রাতে ত্রিধারার পুজোয় গিয়ে 'বিচার চাই' স্লোগান তোলার কারণে গ্রেফতার হন ন'জন আন্দোলনকারী। বৃহস্পতিবার নিম্ন আদালত তাঁদের সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেয়। কিন্তু শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্ট ধৃতদের জামিনে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দিলে ধর্মতলার পরিবেশ বদলে যায়। অনশনকারীদের শারীরিক অবস্থার উদ্বেগের মাঝেও মঞ্চে ফুটলহাসি।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us