/anm-bengali/media/media_files/2025/09/15/img_20220922_235013-2025-09-15-23-03-06.jpg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: শারদোৎসব মানেই আনন্দ ভাগাভাগি। আর সেই আনন্দকেই সমাজকল্যাণমূলক কাজে রূপ দিল ব্যাঘ্র সংরক্ষণ সংস্থা ‘শের’। দুর্গাপুজোর আড়ালে বছরের পর বছর প্রকৃতি পূজায় ব্যস্ত এই সংস্থার কর্ণধার জয়দীপ কুণ্ডু ও সুচন্দ্রা কুণ্ডু। এবছর তাঁদের বিশেষ উদ্যোগ—সুন্দরবনের শিশু-কিশোরদের কলকাতায় এনে দেবীদর্শন করানো। সহযোগিতায় রয়েছে রোটারি ক্লাব অফ বেহালা।
জানা গিয়েছে, আসন্ন চতুর্থীতে প্রায় ২৫ জন শিশু আসবে কলকাতায়। সারাদিন ধরে বিভিন্ন প্যান্ডেলে দেবীদর্শনের পর ওইদিনই তাদের ফিরিয়ে দেওয়া হবে। জয়দীপ কুণ্ডু জানিয়েছেন, “সুন্দরবনের বাচ্চাদের নিয়ে আমরা সারা বছর কাজ করি। প্রতি বছর জামাকাপড় দিই। এবারের বিশেষ উদ্যোগ—ওদের শহরে এনে ঠাকুর দেখানো। তবে ভিড়ের কারণে বেশিক্ষণ থাকা সম্ভব নয়"।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/15/sher-1-2025-09-15-22-59-34.jpg)
এদিকে, হাতিবাগানের কুণ্ডুবাড়ির পুজো ১৬২ বছরে পা দিচ্ছে। সাবেকি এই পুজোর বিশেষ আকর্ষণ প্রতিমার ধাঁচ। সাধারণত দুর্গা সিংহবাহিনী হয়ে আসেন, কিন্তু কুণ্ডুবাড়িতে পূজিত হন ব্যাঘ্রবাহিনী দশভুজা। সারাবছর বাঘ সংরক্ষণে যুক্ত থাকার কারণে এই রীতিই তাঁদের কাছে স্বাভাবিক। প্রতিমা গড়তে পরিবেশবান্ধব রং ব্যবহার করা হয়, আর সেই রং পরিবারের সদস্যরাই দেন।
সব মিলিয়ে কুণ্ডুবাড়ির পুজোয় এবার শহরের সঙ্গে মিলিত হবে সুন্দরবনের সবুজ বনানীর স্পর্শ। দেবীদর্শনের আনন্দে রঙিন হবে কচিকাঁচাদের চোখ, আর পুজোর আবহে মিশে যাবে প্রকৃতির গন্ধ।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us