নিজস্ব সংবাদদাতা: রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে শুক্রবার বনমন্ত্রী তথা প্রাক্তন খাদ্য মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করেছে ইডি। তার পরই এবার বিস্ফোরক দাবি করলেন রাজ্যের আরো এক মন্ত্রী সুজিত বসু। তিনি এখন দমকলমন্ত্রী।
কিছুদিন আগেই রটে গিয়েছিল যে সুজিত বসুকে ডেকে পাঠিয়েছে ইডি। তাঁকে সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি দফতরে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সুজিত পাল্টা দাবি করে বলেছিলেন যে কোনও নোটিস তিনি পাননি। এর পর পুজোর ঠিক আগে দক্ষিণ দমদম পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই দত্তর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা। নিতাই দত্তর বাড়িতে ভোর ৬টায় চলে যান তাঁরা। তার পর ১২ ঘণ্টা ধরে জেরা করা হয় তাঁকে।
এই নিতাই দত্ত ছিলেন সুজিতের আপ্ত সহায়ক। সুজিতের দীর্ঘদিনের ছায়াসঙ্গী ছিলেন। লেক টাউন চত্বরে কেউ কেউ বলেন যে, সুজিত কোথায় বললে অনেকে উত্তর দেন নিতাই জানেন। একটি সভায় গিয়ে সুজিত এবার সেই নিতাই প্রসঙ্গ নিয়ে অভিযোগ করেন যে নিতাই দত্তর উপর তাঁর নাম বলানোর জন্য চাপ দিচ্ছে ইডি। সুজিত বলেন, 'নিতাই আমার আপ্ত সহায়ক। ও প্রথমে কাউন্সিলর হয়েছে। তার পর এখন ভাইস চেয়ারম্যান। ওঁর বাড়িতে গিয়ে ১২ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি করেছে, কিছু পায়নি। তার পর আমার নাম বলানোর জন্য চাপ দিয়েছে'। দক্ষিণ দমদম পুরসভায় সুজিত ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তারপর সেই স্থানে আসেন নিতাই।
জ্যোতিপ্রিয় গ্রেফতারের পরই সুজিত! বড় দাবি করলেন মমতার মন্ত্রী
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক মন্ত্রী গ্রেফতার হয়েছেন এবং আরেক মন্ত্রী করলেন জেলে যাওয়া নিয়ে মন্তব্য। তিনি হলেন সুজিত বসু। কী দাবি করলেন এবার দমকলমন্ত্রী?
নিজস্ব সংবাদদাতা: রেশন দুর্নীতি কাণ্ডে শুক্রবার বনমন্ত্রী তথা প্রাক্তন খাদ্য মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে গ্রেফতার করেছে ইডি। তার পরই এবার বিস্ফোরক দাবি করলেন রাজ্যের আরো এক মন্ত্রী সুজিত বসু। তিনি এখন দমকলমন্ত্রী।
কিছুদিন আগেই রটে গিয়েছিল যে সুজিত বসুকে ডেকে পাঠিয়েছে ইডি। তাঁকে সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি দফতরে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সুজিত পাল্টা দাবি করে বলেছিলেন যে কোনও নোটিস তিনি পাননি। এর পর পুজোর ঠিক আগে দক্ষিণ দমদম পুরসভার ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই দত্তর বাড়িতে তল্লাশি চালিয়েছেন এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের গোয়েন্দারা। নিতাই দত্তর বাড়িতে ভোর ৬টায় চলে যান তাঁরা। তার পর ১২ ঘণ্টা ধরে জেরা করা হয় তাঁকে।
এই নিতাই দত্ত ছিলেন সুজিতের আপ্ত সহায়ক। সুজিতের দীর্ঘদিনের ছায়াসঙ্গী ছিলেন। লেক টাউন চত্বরে কেউ কেউ বলেন যে, সুজিত কোথায় বললে অনেকে উত্তর দেন নিতাই জানেন। একটি সভায় গিয়ে সুজিত এবার সেই নিতাই প্রসঙ্গ নিয়ে অভিযোগ করেন যে নিতাই দত্তর উপর তাঁর নাম বলানোর জন্য চাপ দিচ্ছে ইডি। সুজিত বলেন, 'নিতাই আমার আপ্ত সহায়ক। ও প্রথমে কাউন্সিলর হয়েছে। তার পর এখন ভাইস চেয়ারম্যান। ওঁর বাড়িতে গিয়ে ১২ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি করেছে, কিছু পায়নি। তার পর আমার নাম বলানোর জন্য চাপ দিয়েছে'। দক্ষিণ দমদম পুরসভায় সুজিত ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। তারপর সেই স্থানে আসেন নিতাই।