/anm-bengali/media/media_files/2025/04/28/n7bMV3cL0trIE1fdhSDG.jpeg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: সাউথ ক্যালকাটা ল কলেজে ছাত্রী ধর্ষণকাণ্ডে মূল অভিযুক্তকে ঘিরে সামনে এলো একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য। জানা যাচ্ছে, অভিযুক্ত শুধু কলেজের প্রাক্তন ছাত্রই নয়, বরং দীর্ঘদিন ধরেই সে কলেজে দাদাগিরি ও গুণ্ডামির পরিচালক ছিল। ছাত্রজীবন থেকেই তার বিরুদ্ধে অসামাজিক কার্যকলাপ, শিক্ষকদের হেনস্থা, বেআইনি চাপ তৈরি-সহ একাধিক অভিযোগ উঠেছিল। এমনকি ২০১৮ সালে তাকে ৪ বছরের জন্য বহিষ্কার করেছিল কলেজ কর্তৃপক্ষ।
তৎকালীন প্রিন্সিপাল দেবাশিস চট্টোপাধ্যায়ের স্ত্রী নবনীতা চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ছাত্র থাকাকালীনই কলেজের পরিবেশ অশান্ত করে তুলত। বেআইনি ভর্তি, কলেজের টাকার অপব্যবহার এবং শিক্ষকদের ঘেরাও— এসবই ছিল তার পরিচিত কৌশল।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/06/27/law-college-rape-2025-06-27-23-09-15.jpg)
এক সময়ে অভিযুক্ত একসঙ্গে দুটি বিশ্ববিদ্যালয়ে রেজিস্ট্রেশন করে রেখেছিল, যা সম্পূর্ণ বেআইনি। এমন আচরণের জন্য গভার্নিং বডির অনুমতি নিয়ে কলেজে প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয় তার। যদিও বহিষ্কারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর ২০২৩ সাল থেকে আবার কলেজে ‘দাদা’ হয়ে ওঠে সে। সেই সময় থেকেই ফের ওঠে শ্লীলতাহানি ও ছাত্র পেটানোর অভিযোগ।
এই ঘটনার প্রেক্ষিতে প্রশ্ন উঠছে— বহিষ্কৃত ছাত্র কীভাবে ফের কলেজ চত্বরে এত সক্রিয় হয়ে উঠল? কার মদতে তার দাপট এতটা বাড়ল? কলেজ প্রশাসনের একাংশ বা রাজনৈতিক প্রভাবের যোগ রয়েছে কি না, সেই নিয়েও সন্দেহ দানা বাঁধছে প্রতিনিয়ত।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us