নিজস্ব সংবাদদাতা : পুজোর শুভেচ্ছায় ইনসাফ! সঙ্গে ধুনুচির ছবি! DYFI-র পোস্ট কে কেন্দ্র করে চরমে উঠেছে বিতর্ক। পোস্টারের নিচে এক নেটিজেন ঝাঁপিয়ে পড়তেই এবার আসরে বিজেপির তথাগত রায়। সৌমেন কার্ফা নামে এক নেটিজেন DYFI-র পোস্টের নিচে কমেন্ট করেছেন,''ঈদে এরকম একটা পোষ্টার বানাবেন কমরেড,যেখান ঈদ মোবারকের জায়গায় লেখা থাকবে একটা সংস্কৃত শব্দ থাকবে ইনাসাফের বদলে,ধুনুচিটা আমাদের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মাচরণে একটি পুজার সামগ্রী,আপনারা এটাকে নিয়ে ছ্যাবলামো করবেন না।আপনাদের কাছে ধুনচি জ্বালানো মানে কুসংস্কার পরিবেশ দূষণ,ঐ খরচা বা জ্বালানী দিয়ে কত মানুষের উপকার হতো,এই আপনাদের থিওরিকালি কনসেপ্ট,আর কমিউনিস্ট পার্টির শতবর্ষে গোটা দেশজুড়ে পার্টি অফিসে 'বুর্জোয়া' বিয়েবাড়ির চুনি লাইট,রকমারি আলো,বুর্জোয়া কালচারের আলো নিয়ে বিদ্যুৎ অপচয় না করে ঐ বিদ্যুৎ বিলের টাকায় দেশের গরীব আদিবাসী পাড়া গ্রুলোতে ইনভাটার কিনে দিতে পারতে।'' আর সৌমেনের এই পোস্টকে হাতিয়ার করেছেন তথাগত রায়।সৌমেনের প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে নিয়ে বিজেপি নেতা এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন,''পুজো উপলক্ষ্যে DYFI-এর meme কমরেড, ঈদে এমন একটা meme বানাতে পারবেন, যেটাতে 'ইনসাফ'-এর পরিবর্তে একটা সংস্কৃত শব্দ থাকবে ?কারণ রাজনীতির মূল কথাই হচ্ছে অন্যোন্যতা বা reciprocity। উল্টে পড়ে নির্লজ্জ একতরফা তৈলমর্দন নয় ! অবশ্য তাতে লাভ কিছুই হবে না।''
পুজো উপলক্ষ্যে DYFI-এর meme কমরেড, ঈদে এমন একটা meme বানাতে পারবেন, যেটাতে 'ইনসাফ'-এর পরিবর্তে একটা সংস্কৃত শব্দ থাকবে ? কারণ রাজনীতির মূল কথাই হচ্ছে অন্যোন্যতা বা reciprocity। উল্টে পড়ে নির্লজ্জ একতরফা তৈলমর্দন নয় ! অবশ্য তাতে লাভ কিছুই হবে না। [ঋণস্বীকার: সৌমেন কার্ফা] pic.twitter.com/6jQmLD14Q9