/anm-bengali/media/media_files/2025/07/09/whatsapp-image-2025-07-09-at-225434-2025-07-09-23-14-40.jpeg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: টাটা গোষ্ঠীর শীর্ষ কর্তা নটরাজন চন্দ্রশেখরনের সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠক ঘিরে নতুন করে বিনিয়োগ জল্পনায় সরগরম রাজ্য রাজনীতি ও শিল্প মহল। বুধবার নবান্নে দীর্ঘক্ষণ দু’জনের মধ্যে বৈঠক হয়। যদিও আলোচনার বিষয়বস্তু স্পষ্ট না হলেও, মুখ্যমন্ত্রীর তরফে এক্স হ্যান্ডলে এই সাক্ষাতের ভিডিও পোস্ট করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতের বিনিয়োগ সম্ভাবনার দিকেই ইঙ্গিত মিলেছে।
টাটার এই উচ্চপর্যায়ের আগমন ও মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠককে ঘিরে রাজ্যজুড়ে জল্পনা—তবে কি সিঙ্গুর অধ্যায়ের পর ফের বাংলায় টাটার বিনিয়োগ হতে চলেছে? বিশেষ করে এমন সময়, যখন রাজ্য সরকার শিল্প ও কর্মসংস্থানে জোর দিচ্ছে, তখন এই বৈঠককে গুরুত্বপূর্ণ বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
২০০৬ সালে হুগলির সিঙ্গুরে টাটা ন্যানোর প্রকল্পের ঘোষণা হয়েছিল। প্রায় ১,০০০ একর জমির উপর গড়ে উঠছিল সেই কারখানা, যা রতন টাটার ‘ড্রিম প্রজেক্ট’ ছিল। কিন্তু কৃষিজমি অধিগ্রহণকে কেন্দ্র করে তৈরি হয় প্রবল রাজনৈতিক বিতর্ক ও কৃষক আন্দোলন। তৎকালীন বিরোধী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে জমি আন্দোলন রাজ্যের রাজনৈতিক ছবিকে আমূল বদলে দেয়।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/07/09/whatsapp-image-2025-07-09-at-225437-2025-07-09-23-12-23.jpeg)
২০০৮ সালের ৩ অক্টোবর টাটা গোষ্ঠী ঘোষণা করে, তারা সিঙ্গুর থেকে প্রকল্প সরিয়ে গুজরাটের সানন্দে নিয়ে যাবে। সেই সঙ্গে বাংলার শিল্প সম্ভাবনার এক ঐতিহাসিক সুযোগ হাতছাড়া হয়ে যায়।
তাই এই নতুন সাক্ষাৎ রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক, উভয় দিক থেকেই তাৎপর্যপূর্ণ।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us