/anm-bengali/media/media_files/Lz6qMAc9RlwcuKM1seua.jpg)
নিজস্ব সংবাদদাতা: কাটমানি থেকে শুরু করে নানা দুর্নীতি নিয়ে লিখলেন বিজেপি নেতা তরুণজ্যোতি তিওয়ারি। কবিতা লিখে কটাক্ষ তার।
এই নেতা লেখেন, এমন যদি আইন হত— “কাটমানি সব ফিরিয়ে দে!”
তিনু নেতারা সব চেঁচিয়ে বলত— “আমরা তো কিছু খাইনি রে!”
তদন্ত এলো, ধরা পড়ল— “টেবিলের নিচে কিসের খেলা?”
আইন বলল, “নেতামশাই, এবার দাও সব পকেট মেলা!”
নতুন আরেক আইন হল— “চিটফান্ডে যা নিয়েছ দে!”
নেতা বলল, “আমার টাকা নেই তো, দাদা, ছেড়ে দে!”
আইন বলল, “তবু টাকা গুনতে তোকে হবেই!”
নেতা কাঁদল, “গরিবের টাকা ফেরত দেয় কে!”
তৃতীয় আইন, অতি দারুণ— “ঘুষ খেলে শাস্তি হবে!”*
নেতা বলল, “আমি কি আর টাকাটা ছুঁয়েছি, তবে?”
আইন বলল, “ট্রাইডেন্ট ল্যাম্পের আলো নিভে গেছে, ভাই!”
নেতা বলল, “ওসব ভুলে যাও, আমি ভালো চাই!”
চতুর্থ আইন এল তবে— “কয়লা-গরু বেচা বন্ধ কর!”
নেতারা সব বলল, “আমরা সৎ, এইটা বড়ো স্বর্গ!”
আইন বলল, “সীমান্ত পেরো এসব কার চালান?”
নেতারা সব পালিয়ে গেল— “আমরা তো সাদা-পবিত্র প্রাণ!”
পঞ্চম আইন, কঠিন ভার— “চাকরিতে মেধা চাই!”
নেতারা বলল, “মিষ্টি খাব, কিন্তু কাজ দিতে নাই।”
আইন বলল, “ঘুষের নামে পড়বে বেত!”
নেতারা সব চেঁচিয়ে উঠল, “আমাদের পথে বাঁধা কেন পেত?”
শেষমেশ আইন হলো এমন— “উন্নয়ন চাই!”
পথঘাট ভাঙল, সেতু পড়ল, “তবু সব ঠিক ভাই।”
আইন বলল, “জনগণ উঠে এবার মুখ খুলুক!”
নেতারা পালালো, “আমরা তো শুধু বাঁচতে শিখুক!”
বাঙলা বলে, “ শান্তি দাও, অধিকার দাও, দাও গো মুক্তি।”
জনগণ চায় সত্যের আলো, ছাড়াও দুর্নীতির শক্তি।
এমন আইন সত্যি হলে,
বাঙলা আবার গর্বে চলবে।
এমন যদি আইন হত— “কাটমানি সব ফিরিয়ে দে!”
— Tarunjyoti Tewari (@tjt4002) December 13, 2024
তিনু নেতারা সব চেঁচিয়ে বলত— “আমরা তো কিছু খাইনি রে!”
তদন্ত এলো, ধরা পড়ল— “টেবিলের নিচে কিসের খেলা?”
আইন বলল, “নেতামশাই, এবার দাও সব পকেট মেলা!”
নতুন আরেক আইন হল— “চিটফান্ডে যা নিয়েছ দে!”
নেতা বলল, “আমার টাকা নেই তো, দাদা, ছেড়ে দে!”…
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us