/anm-bengali/media/media_files/Kc67pumnVaBvhYFlnDwx.jpg)
File Picture
নিজস্ব সংবাদদাতা: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। অবশেষে পুজোর আবহেই প্রকাশিত হল ২০২৩ সালের টেটের ফলাফল। বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের (WBBPE) ওয়েবসাইটে দেখা যাচ্ছে ফল। তবে পাশের হার দেখে হতাশ হয়েছেন অনেকেই।
বোর্ড সূত্রে খবর, মোট আবেদনকারীর সংখ্যা ছিল ৩,০৯,০৫৪ জন। পরীক্ষা দিয়েছিলেন ২,৭৩,১৪৭ জন। কিন্তু তাঁদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছেন মাত্র ৬,৭৫৪ জন প্রার্থী। অর্থাৎ পাশের হার আশঙ্কাজনকভাবে কম।
ইতিমধ্যেই মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে। সেখানেই দেখা যাচ্ছে, প্রথম দশে জায়গা পেয়েছেন ৬৪ জন পরীক্ষার্থী। তবে বাস্তব ছবি বলছে, এত কম সংখ্যক উত্তীর্ণ হওয়ায় প্রতিযোগিতা হবে তীব্র।
পর্ষদ সূত্রের হিসেব অনুযায়ী, ২০২২ সালের টেটে উত্তীর্ণ হয়েছিলেন প্রায় ৫৩ হাজার প্রার্থী। এবার নতুন করে যুক্ত হলেন মাত্র ৬,৭৫৪ জন। ফলে বর্তমানে প্রায় ৬০ হাজার প্রার্থীর মধ্যে লড়াই চলবে প্রায় ১৩ হাজার শূন্যপদে নিয়োগের জন্য।
/filters:format(webp)/anm-bengali/media/media_files/2025/09/06/ssc-exam-2025-09-06-12-44-19.jpg)
উল্লেখ্য, এই পরীক্ষাটি হয়েছিল ২০২৩ সালের ২৪ ডিসেম্বর। ফল প্রকাশ এতদিন আটকে থাকার কারণে পরীক্ষার্থীদের ক্ষোভ বেড়েছিল। এর আগে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল জানিয়েছিলেন, ২০১৭ এবং ২০২২ সালের টেট সংক্রান্ত আইনি জটিলতা মিটলেই তবেই প্রকাশ করা সম্ভব হবে ২০২৩ সালের ফলাফল।
পরীক্ষার্থীদের দাবি ছিল, ২০১৭ সালের টেটে ২৩টি প্রশ্ন এবং ২০২২ সালের টেটে ২৪টি প্রশ্ন ভুল ছিল। বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়ায়। এই সব টানাপোড়েন কাটিয়ে অবশেষে প্রকাশিত হল ফলাফল। তবে এখন প্রশ্ন একটাই—কড়া প্রতিযোগিতার মধ্যে শেষ পর্যন্ত কারা শিক্ষকতার চাকরি পাবেন।
/anm-bengali/media/agency_attachments/IpyOoxt2orL626OA8Tlc.png)
Follow Us